দিন যায় দিন আসে। সময়ের চলে নদীর স্রোতের মতো। আমরা চলি যার যার ইচ্ছায় অনিচ্ছায়। জোর জবরদস্তি করলে আইন আমলে এনে বিচার হয়। বিচারে কেউ মুক্তি পায় কারো শাস্তি হয়। দিন বদলের পালায় আমরা এক এক জন অভিনেতা। স্টেজে উঠে কম অভিনয় করি না। কিছুদিন আগের কথা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি আমানুল্লাহ আমান ১০ তারিখের মধ্যে বর্তমান সরকারকে ফেলে দিতে চেয়েছিল। কোথায় ফেলে দিতে চেয়েছিল বঙ্গোপসাগরে নদীতে না পুকুরে জানিনা। সমালোচনায় সারা বাংলাদেশর মানুষ মন্তব্য করেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি হয়ে তিনি এমন মন্তব্য করতে পারেন না। দুঃখজনক। আবার সমালোচনায় ঝড় তুল্য রাজশাহীর নেতা জাতীয় তাবাদী নেতা আবু সাঈদ চাঁদ। মাথায় টুপি দিয়ে ঘর ঘর করে মিথ্যা কথা বলতে থাকলো। কিছু লোক হাতে তালি দিল। কিছু লোক ধিক্কার দিল। হায়রে বাংলাদেশ যে যার মত বলে যাচ্ছে। শুনছে বেশিরভাগ লোক। কথায় বলে কুয়া খোড়ে নিজে পড়ার জন্য। এ কি বললেন তিনি ।কার কবর খুড়বেন। কোদাল কই নাফনা কই। নিজের কবর কে খোড়ে । অপরের কবর খোড়ার জন্য লোকজন জড়ো করছে। ষড়যন্ত্র হচ্ছে চারিদিকে। শেখ হাসিনা তা জানে। তিনি বঙ্গবন্ধু কন্যা। শিক্ষা নিয়েছে ১৯৭৫ সালে। স্বজনদের হারিয়ে সমগ্র বাংলার জনগণকে স্বজন বানিয়ে দেশকে উন্নত করার প্রত্যয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেছেন ১৪ বছর আগে দেশ কি ছিল। আর এখন কেমন। চারিদিকে চোখ কান খুলে একটু তাকিয়ে দেখুন। সোনার বাংলা কি শ্মশান হয়েছে। না উন্নয়নের রোল মডেল এ পরিণত হয়েছে। কিছু মানুষ উস্কানি দিচ্ছে এ সরকার আর বেশিদিন টিকবে না। কেন টিকবে না। অপরাধ কোথায় সরকারের। আমিও আমরা আশা করি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যে অভূতপূর্ব উন্নয়ন দেশে করেছে তার উপহার হিসেবে বাংলার জনগণ জননেত্রীর শেখ হাসিনাকে আগামীতে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নেবে। জয় হোক জননেত্রী। জননেত্রী এগিয়ে যাক এই হোক আমাদের প্রত্যয়।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
গাজী মোহাম্মদ নুরুজ্জামান, আরশ নগর ডুমুরিয়া খুলনা।