বৃষ্টির জন্য তাকিয়ে আছে কৃষ্ণচূড়া আর আমার এক জোড়া পামসু। নলতা টু তারালী সড়কের অবস্থা “গ্রাম ছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ ” মানে লালে লাল। পাকা পিচের রাস্তার উপর ইটের খোয়া ফেলে রুলার দিয়ে বেলে কন্টাকটার গেছে হারিয়ে। কেউ তার খোঁজ রাখেনি। শ্বাসকষ্টে ভোগা মানুষগুলো রাস্তার ইটের গুঁড়ো খায় আর কাঁশতে কাঁশতে গালি পাড়ে।” এমন বজ্জাত কন্টাকটার কে যে কাজ দেয় “…..। কাজ কি এমনি পায়? কাজ আসে মামুতে, মামুর অপর শক্তি.. মামুর অপর মহিমা। প্রতিদিন শত সহস্র মানুষ ইটের লাল ধুলা সমস্ত শরীরে ইচ্ছা না থাকলেও ভক্তি ভরে মাখে। আজ বিকালে হঠাৎ পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখি কালো পামসু লাল কালো রং মিশে হয়ে গেছে কিম্ভুতকিমাকর। তারপর নলতা কালিবাড়ির সামনে জুতাসুন্দরকারী উজ্জ্বল বাবুর নিকট থেকে জুতার চিকিৎসা করাকালীন হঠাৎ মাথার উপর আকাশের দিকে তাকিয়ে দেখি প্রখর রৌদ্রতাপে বৃষ্টির অভাবে কৃষ্ণচূড়া গাছে আগুন ধরেনি। বড়ই কষ্ট কৃষ্ণচূড়ার আর আমার পামসু’র, মলিন দৃশ্য! উভয় চায় বৃষ্টি!!
ছবি: সেলিম শাহারীয়ার
০৭.০৫.২০২৩ বিঃ ৫:৩০মিঃ
(মতামতের জন্য কেউ দায়ী না। এটার দ্বারা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের কোন মত প্রতিপালিত হয় না)