বাংলাদেশের একটি সত্য ঘটনা, ছবিতে যে বাসাটি দেখছেন এই বাসায় ২০০৫ সালে একটি ৬-৭ বছরের শিশুকে ধর্ষন করে তার দেহটাকে আগুনে পুরিয়ে দেয়া হয়, বাচ্চাটির ধর্ষনকারীকে আজও গ্রেফতার করতে সক্ষম হননি পুলিশ, এরপর থেকে এই বিল্ডিং এর চতুর্থ তলায় বাচ্চার চিৎকার কান্নাকাটি শুনা যায়,
এসব দেখে বাড়ি ধিরে ধিরে খালি হতে থাকে, ভারাটিয়ারা সবাই ফ্লাট ছেরে চলে যায়, এই বাড়ির দারোয়ানও চাকরি ছেড়ে দেয়, জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তিনি একদিন রাতে অজস্র কান্নাকাটি শুনতে পায়, কান্নাতে ছিলো ব্যথা কষ্টের অনুভব, জেনো কেউ বাচ্চাটির উপর নির্জাতন করছে, দারোয়ান ধিরে ধিরে ৪চতুর্থ তলায় যাওয়ার পর দেখতে পেলো, গায়ে আগুন লাগানো একটি শিশু কান্নায় জর্জরিত, উনার দিকে হাত বাড়িয়ে কাঁদছে, দারোয়ান এ দেখে ভয়ে নিচে নেমে গেলো, তখন সেও চলে গেলো বাড়ি ছেড়ে বাড়িটা রিজেক্ট করা হয়েছে, বর্তমানে বাড়িটা বন্ধ, পাশের বাসার কোন দারোয়ানকে জিজ্ঞাসা করলে কিছু বলতে চাচ্ছেনা তারা।
ঘটনাস্থল: Dhaka উত্তরা ১৩ নাম্বার সেক্টর ১৩ নাম্বার রোড ১৪ নাম্বার বাসা।(মেয়েটির নাম মনি মুক্তা)
(তথ্যঃ সংগৃহীত)