আবু ছালেক:
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ফিংড়ী ইউনিয়ন আবারো জলাবদ্ধতার কবলে পড়ার সম্ভাবনা, কর্তৃপক্ষের সু দৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকাবাসি। যদি প্রবল বৃষ্টি হয় তাহলে ফিংড়ী ইউনিয়ন আবারো জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে,ইতি মধ্যেই মরিচ্চাপ নদীর জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়াই দিন দিন ফিংড়ী ইউনিয়নের বিভিন্ন বিলে পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে, শনিবার বিকালে খোজ নিয়ে জানা গেছে সুর্যখালি গেট দিয়ে মরিচ্চাপ নদীর পানি হাবাসপুর বাল্লা দিয়ে ফিংড়ীর বিভিন্ন বিলের মধ্যে প্রবেশ করছে,ফলে ফিংড়ীর নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত হতে চলেছে,এরই মধ্যে যেহেতু আষাঢ় মাসের শেষ প্রান্ত যে কোন মুহুর্তে প্রবল বৃষ্টি হলেই ফিংড়ী ইউনিয়ন আবারো প্লাবিত হয়ে জলাবদ্ধতার কবলে পড়ে ফিংড়ীবাসি ব্যাপকভাবে ক্ষতি গ্রস্হ হবে, তবে খোজ নিয়ে জানা গেছে ফিংড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান মেম্বরদের সহযোগিতায় ফিংড়ী ইউনিয়ন যাহাতে করে জলাবদ্ধতার কবলে না পড়ে সে জন্য কি ভাবে পানি নিষ্কাষন করা যায়,সুর্য খালি গেট কিভাবে বন্ধ করা যায় সে জন্য পদক্ষেপ গ্রহন করছে, এ ছাড়া দ্রুত পানি নিষ্কাষনের জন্য ফিংড়ী ইউনিয়নের ছোট বড় সকল খাল খননের জন্য চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান পানি উন্নয়ন বোর্ড সাতক্ষীরার বিভিন্ন কর্মকর্তাদের সাথে সর্বদা যোগাযোগ রাখছে।গত রমজান মাসে যখন ব্যাংদহা গাভা মরিচ্চাপ নদীর বাধ কেটে প্রবল গতিতে জোয়ারের পানি প্রবেশ করছিল এবং কৃষকরা হায় হায় করছিল ঠিক সেই সময়ে চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যায় করে, সারারাত জেগে এলাকার সমাজসেবক,সুধিসমাজ,জনগন,কৃষক ও মেম্বরদের সহযোগিতায় ২/৩ দিনের মধ্যেই বাধটি বাধতে সক্ষম হয়, এবং বড় ধরনের ক্ষতি থেকে মুক্ত করে ইউনিয়নবাসিকে,এ ছাড়া আধারমানি,কৈখালি,গাভা,সহ সকল স্লুইচ গেট দিয়ে যাহাতে করে বর্ষা মৌসুমে জোয়ারের পানি বিভিন্ন বিলে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য তিনি সর্বদা সজাগ রয়েছে,এমনকি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান একটি কমিটি গঠন করেছে, তাদের কাজ সর্বদা নজর রাখা যেন বর্ষা মৌসুমে পানি প্রবেশ করতে না পারে,তারপরে ও হঠাৎ হঠাৎ করে পানি প্রবেশ করে,আবার যদি প্রবল বৃষ্টি হয় তাহলেতো জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে ফিংড়ী বাসি।তাই দ্রুতভাবে ফিংড়ীর সকল ছোটবড় খাল খনন করার জন্য ফিংড়ী বাসি উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সু দৃষ্টি কামনা করেছেন।