ঢাকা ০৮:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
কালিগঞ্জে বড়শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এইচপিভি টীকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন ডা: বুলবুল কবীর কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চাই – এ্যাডঃ সৈয়দ ইফতেখার আলী শ্যামনগরে আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার উপর ওরিয়েন্টশন আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই সাতক্ষীরা সাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির বর্ধিত সভায় ২৬ অক্টোবর খুলনা রোড মোড় মানব বন্ধনের সিদ্ধান্ত খুলনা প্রেসক্লাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপ-পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত

ঝিনাইদহে বালি ব্যবসায়ীদের দখলে মহাসড়ক উড়ন্ত বালি আবাসিক ভবন গুলোতে ছড়িয়ে পড়ছে

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ১০:৪৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪
  • ১১৭ জন পড়েছেন ।

ঝিনাইদহ ইমন হাসান

ঝিনাইদহে বালি ব্যবসায়ীদের দখলে মহাসড়। উড়ন্ত বালি আবাসিক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে। চরম ঝুঁকিতে শিশু বৃদ্ধরা। রাস্তার দুই পাশে গড়ে উঠেছে ভাংগাড়ির দোকান। বাসাবাড়িতে বাড়ছে চুরি। অতিষ্ট হয়ে পড়েছেন নগরবাসী। নিরবে সময় পার করে দিচ্ছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
দেখা যায়, ঝিনাইদহ জেলা শহরের বাইপাস ( হামদহ-আরাপপুর) সড়ক ঘেসে বালু ও ভাংড়ি ব্যবসার সারি সারি আড়ৎ গড়ে উঠেছে। প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়াতে দিবা-রাত্রী সেখানে চলছে কেনা বেচা। ব্যস্থতম এ সড়কে বালি বোঝায় ট্রাক সকাল সন্ধ্যায় রাস্তা দখল করে দাড়িয়ে থাকে। এতে করে যানবাহণ চলাচলে যেমন বিঘœ সৃষ্টি হচ্ছে, তেমনি উড়ন্ত বালি (রাস্তা পাশে রাখা বালি) আবাসিক ভবন গুলোতে ছড়িয়ে পড়ছে। মনের অজান্তেই বালির কণা চোখে মুখে ঢুকে পড়ছে। অকালে অন্ধ হচ্ছে নিরিহ মানুষ। চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
এদিকে একই সড়কের দুই ধারে অসংখ্য (শতাধিক) ভাংড়ির (পুরাতন জিনিস পত্র) দোকান গড়ে উঠেছে। মহা-সড়কের খানিক অংশ জুড়ে গড়ে উঠা এ সব অবৈধ ভাংড়ির দোকানে লোহা লক্কর পলিথিন পুরাতন হাড়ি পাতিল সহ নানা জিনিস পত্র কেনা বেচা হয়ে থাকে। পাকা সড়কের কিছু অংশসহ ফটুপাত বালি ও ভাংড়ির দখলে। ঢাকা কিংবা চট্টগ্রামে মহাজনের আড়তে ওই সব মালামাল পাঠানোর সময় ট্রাকে লোড করা হয়। সেসময় মহা-সড়ক সিংহ অংশ দখলে চলে যায় ওদের ( ট্রাকের)। এসময় ফায়ার সার্ভিস, জরুরী রুগী বহণ করা অ্যাম্বুলেন্স যানজটে আটকে পড়ে। পথচারি চলাচল দুরের কথা ছোট ছোট যানবাহণ চলাচল করতে পারেনা।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করে বলেন, হামদহ-আরাপপুর বাইপাস (বিকল্প সড়ক) সড়কের দুই পাশে রয়েছে অসংখ্য বেসরকারী হাসপাতাল ক্লিনিক ডায়গনষ্টিক সেন্টার, ফাযার সার্ভিস (দমকল বাহিনী) বাংলাদেশ টেলিকমিউনেকেসন্স কোম্পানী লিমিটেডের মাইক্রোওয়েভ স্টেশন, ( যার মাধ্যমে খুলনা মানিকগঞ্জ ঢাকাসহ সারা দেশের আকাশ যোগাযোগের নেটওর্য়াক স্থাপন করা হয়েছে)। আরো রয়েছে ঝিনাইদহ ২৫০ বেডের সদর হাসপাতাল, নার্সিং ইনিস্টিটিউট, পুলিশ লাইনস, গুরুত্বপুর্ণ স্কুল, কলেজ ,ম্দ্রাসা এবং নানা নামের শিশুদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ইদানিং সড়কটি দিয়ে চলাচল করতে যে কোন মানুষ আৎকে উঠেন। কারণ নিত্য দিন দুর্ঘটনার শিক্ষার হচ্ছেন তারা। ইতোমধ্যে প্রাণ গেছে অনেকের। পঙ্গু হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। বালিতে চোখের কর্ণিয়া ক্ষত বিক্ষত হয়েছে হাজারো নারী পুরুষ শিশুর। ভাংড়ি লোহা ছুরি কিংবা নষ্ট পেরেকের আঘাতে রক্তাত্ব হয়েছে ডজন ডজন পথচারি। শহর জুড়ে ভাংড়ির ব্যবসা প্রসার লাভ করেছে। অধিকাংশ ব্যবসায়ী চিহ্নিত। এদের কেও কেও দাগি আসামী কিংবা, মাদক ব্যবসায়ী,অথবা মাদক খোর। বেশীর ভাগ স্থানীয় নয়। একটি সুত্র বলেছে, বাসাবাড়ি থেকে চুরি হওয়া টিউবওয়েল, রড, লোহার দরজা, পাইপ, খবরের কাগজ, প্লাষ্টিক. পুরাতন মোবাইল, উদ্ধার হয়েছে ভাংড়ির দোকান থেকে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান মাঝে মাঝে পুলিশের লোকজনকে ওই সব দোকানে ঘুরাঘুরি করতে দেখা যায়।
অপর দিকে জেলা শহরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লা ঘিরে থাকা পাকা সড়ক মহাসড়ক গুলোতে বাড়ি নির্মাণের সামগ্রী ফেলা রাখা হয়েছে। শহরের জিরো পয়েন্ট (পোস্ট অফিস মোড়) পায়রা চত্তর হয়ে ঝিনাইদহ – মুজিবনগর সড়কের স্থানীয় চুয়াডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত সড়ক বিভাগের পাকা রাস্তার আংশিক, ফুটপাত, ড্রেন পুরাতন স্যালো ইঞ্জিন বিক্রেতা এবং লেদ মালিকদের (যন্ত্রপাতি তৈরীর কারখানা) দখলে। জেলা শহরে পৌরসভার পাকা ড্রেন দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বিাশাল অট্টালিকা। অন্যান্য সড়কের খালি স্থান গুলো জেলা পরিষদের অসৎ লোকজনের প্রত্যক্ষ মদদে ক্রমেই দখলবাজদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে।
অন্য দিকে রাত একটু গভীর হলে সড়কের আরাপপুর এলাকায় সারিবদ্ধ হয়ে দাড়িয়ে থাকে উত্তর বঙ্গগামী লোড ট্রাক। রাস্তার ধারে গড়ে উঠা খুপড়ি খাবারের দোকান গুলো চলে খাওয়া দাওয়া। বে-আইনি ভাবে ট্রাক গুলো পার্ক করে চালক হেল্পার সহ অন্য খেতে বসেন। ওই সময় জরুরী সেবার যানবাহণ গুলো সহজে চলাচল করতে পারেনা।
চলমান পরিস্থিতি মোকাবেলায় পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র সংরক্ষণ কমিটি এবং সিটিজেন ফোরামের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্টদের দফায় দফায় তাগিত দেওয়া হয়েছে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতোপূর্বে কয়েক দাপে অভিযান পরিচালনা করা হলেও পৌরসভা এবং সড়ক বিভাগের নিরাবতায় দখলবাজরা নড়াচড়া করেনি। দ্রæত জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

কালিগঞ্জে বড়শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এইচপিভি টীকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন ডা: বুলবুল কবীর

ঝিনাইদহে বালি ব্যবসায়ীদের দখলে মহাসড়ক উড়ন্ত বালি আবাসিক ভবন গুলোতে ছড়িয়ে পড়ছে

পোস্ট করা হয়েছে : ১০:৪৩:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪

ঝিনাইদহ ইমন হাসান

ঝিনাইদহে বালি ব্যবসায়ীদের দখলে মহাসড়। উড়ন্ত বালি আবাসিক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে। চরম ঝুঁকিতে শিশু বৃদ্ধরা। রাস্তার দুই পাশে গড়ে উঠেছে ভাংগাড়ির দোকান। বাসাবাড়িতে বাড়ছে চুরি। অতিষ্ট হয়ে পড়েছেন নগরবাসী। নিরবে সময় পার করে দিচ্ছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
দেখা যায়, ঝিনাইদহ জেলা শহরের বাইপাস ( হামদহ-আরাপপুর) সড়ক ঘেসে বালু ও ভাংড়ি ব্যবসার সারি সারি আড়ৎ গড়ে উঠেছে। প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়াতে দিবা-রাত্রী সেখানে চলছে কেনা বেচা। ব্যস্থতম এ সড়কে বালি বোঝায় ট্রাক সকাল সন্ধ্যায় রাস্তা দখল করে দাড়িয়ে থাকে। এতে করে যানবাহণ চলাচলে যেমন বিঘœ সৃষ্টি হচ্ছে, তেমনি উড়ন্ত বালি (রাস্তা পাশে রাখা বালি) আবাসিক ভবন গুলোতে ছড়িয়ে পড়ছে। মনের অজান্তেই বালির কণা চোখে মুখে ঢুকে পড়ছে। অকালে অন্ধ হচ্ছে নিরিহ মানুষ। চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে থাকছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
এদিকে একই সড়কের দুই ধারে অসংখ্য (শতাধিক) ভাংড়ির (পুরাতন জিনিস পত্র) দোকান গড়ে উঠেছে। মহা-সড়কের খানিক অংশ জুড়ে গড়ে উঠা এ সব অবৈধ ভাংড়ির দোকানে লোহা লক্কর পলিথিন পুরাতন হাড়ি পাতিল সহ নানা জিনিস পত্র কেনা বেচা হয়ে থাকে। পাকা সড়কের কিছু অংশসহ ফটুপাত বালি ও ভাংড়ির দখলে। ঢাকা কিংবা চট্টগ্রামে মহাজনের আড়তে ওই সব মালামাল পাঠানোর সময় ট্রাকে লোড করা হয়। সেসময় মহা-সড়ক সিংহ অংশ দখলে চলে যায় ওদের ( ট্রাকের)। এসময় ফায়ার সার্ভিস, জরুরী রুগী বহণ করা অ্যাম্বুলেন্স যানজটে আটকে পড়ে। পথচারি চলাচল দুরের কথা ছোট ছোট যানবাহণ চলাচল করতে পারেনা।
ভুক্তভোগীরা অভিযোগ করে বলেন, হামদহ-আরাপপুর বাইপাস (বিকল্প সড়ক) সড়কের দুই পাশে রয়েছে অসংখ্য বেসরকারী হাসপাতাল ক্লিনিক ডায়গনষ্টিক সেন্টার, ফাযার সার্ভিস (দমকল বাহিনী) বাংলাদেশ টেলিকমিউনেকেসন্স কোম্পানী লিমিটেডের মাইক্রোওয়েভ স্টেশন, ( যার মাধ্যমে খুলনা মানিকগঞ্জ ঢাকাসহ সারা দেশের আকাশ যোগাযোগের নেটওর্য়াক স্থাপন করা হয়েছে)। আরো রয়েছে ঝিনাইদহ ২৫০ বেডের সদর হাসপাতাল, নার্সিং ইনিস্টিটিউট, পুলিশ লাইনস, গুরুত্বপুর্ণ স্কুল, কলেজ ,ম্দ্রাসা এবং নানা নামের শিশুদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ইদানিং সড়কটি দিয়ে চলাচল করতে যে কোন মানুষ আৎকে উঠেন। কারণ নিত্য দিন দুর্ঘটনার শিক্ষার হচ্ছেন তারা। ইতোমধ্যে প্রাণ গেছে অনেকের। পঙ্গু হয়েছেন অসংখ্য মানুষ। বালিতে চোখের কর্ণিয়া ক্ষত বিক্ষত হয়েছে হাজারো নারী পুরুষ শিশুর। ভাংড়ি লোহা ছুরি কিংবা নষ্ট পেরেকের আঘাতে রক্তাত্ব হয়েছে ডজন ডজন পথচারি। শহর জুড়ে ভাংড়ির ব্যবসা প্রসার লাভ করেছে। অধিকাংশ ব্যবসায়ী চিহ্নিত। এদের কেও কেও দাগি আসামী কিংবা, মাদক ব্যবসায়ী,অথবা মাদক খোর। বেশীর ভাগ স্থানীয় নয়। একটি সুত্র বলেছে, বাসাবাড়ি থেকে চুরি হওয়া টিউবওয়েল, রড, লোহার দরজা, পাইপ, খবরের কাগজ, প্লাষ্টিক. পুরাতন মোবাইল, উদ্ধার হয়েছে ভাংড়ির দোকান থেকে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান মাঝে মাঝে পুলিশের লোকজনকে ওই সব দোকানে ঘুরাঘুরি করতে দেখা যায়।
অপর দিকে জেলা শহরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লা ঘিরে থাকা পাকা সড়ক মহাসড়ক গুলোতে বাড়ি নির্মাণের সামগ্রী ফেলা রাখা হয়েছে। শহরের জিরো পয়েন্ট (পোস্ট অফিস মোড়) পায়রা চত্তর হয়ে ঝিনাইদহ – মুজিবনগর সড়কের স্থানীয় চুয়াডাঙ্গা বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত সড়ক বিভাগের পাকা রাস্তার আংশিক, ফুটপাত, ড্রেন পুরাতন স্যালো ইঞ্জিন বিক্রেতা এবং লেদ মালিকদের (যন্ত্রপাতি তৈরীর কারখানা) দখলে। জেলা শহরে পৌরসভার পাকা ড্রেন দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বিাশাল অট্টালিকা। অন্যান্য সড়কের খালি স্থান গুলো জেলা পরিষদের অসৎ লোকজনের প্রত্যক্ষ মদদে ক্রমেই দখলবাজদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাচ্ছে।
অন্য দিকে রাত একটু গভীর হলে সড়কের আরাপপুর এলাকায় সারিবদ্ধ হয়ে দাড়িয়ে থাকে উত্তর বঙ্গগামী লোড ট্রাক। রাস্তার ধারে গড়ে উঠা খুপড়ি খাবারের দোকান গুলো চলে খাওয়া দাওয়া। বে-আইনি ভাবে ট্রাক গুলো পার্ক করে চালক হেল্পার সহ অন্য খেতে বসেন। ওই সময় জরুরী সেবার যানবাহণ গুলো সহজে চলাচল করতে পারেনা।
চলমান পরিস্থিতি মোকাবেলায় পরিবেশ ও জীব বৈচিত্র সংরক্ষণ কমিটি এবং সিটিজেন ফোরামের পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্টদের দফায় দফায় তাগিত দেওয়া হয়েছে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ইতোপূর্বে কয়েক দাপে অভিযান পরিচালনা করা হলেও পৌরসভা এবং সড়ক বিভাগের নিরাবতায় দখলবাজরা নড়াচড়া করেনি। দ্রæত জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।