ঢাকা ০৯:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
চাঁদাবাজির অভিযোগে সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ইমনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা কালিগঞ্জে হয়রানি, ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে বড়শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এইচপিভি টীকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন ডা: বুলবুল কবীর কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চাই – এ্যাডঃ সৈয়দ ইফতেখার আলী শ্যামনগরে আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার উপর ওরিয়েন্টশন আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই

বগুড়ার শিল্পপতি দেলওয়ারা খুনের মামলায় ফরেনসিক বিভাগে অভিযুক্তদের দৌড়ঝাঁপ

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ১১:১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪
  • ৯৩ জন পড়েছেন ।

আব্দুল আহাদ,বগুড়া:

বগুড়ার নারী শিল্পপতি দেলওয়ারা বেগমকে খুনের অভিযোগে অবশেষে ১০ মাস পর বুধবার কবর থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। দেলওয়ারা বেগমের (৭০) গত বছরের ৩ মে রহস্যজনক মৃত্যু হয়। তিনি বগুড়া শহরের কাটনারপাড়ার মৃত সেখ সরিফ উদ্দিনের স্ত্রী। দেলওয়ারা বেগমের রহস্যজনক মৃত্যুর পর আত্মীয়স্বজন,তার মেয়ে,পাড়া প্রতিবেশীদের লাশ না দেখিয়ে তড়িঘড়ি করে দাফন করে।
এঘটনায় দেলওয়ারা বেগমের মেয়ে আকিলা সরিফা সুলতানা খানম বাদী হয়ে গত বছরের ৮ জুলাই বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১০ জনের নামে মামলা করেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন সস্পত্তি আত্মসাৎ করতে দেলওয়ারা বেগমকে নাদিরা সুলতানা তার বাসায় আটকে রাখে অপর মেয়ে ও জামাইদের সহযোগিতায়। সেখানে গত ৩ মে দিবাগত রাতে দেলওয়ারা বেগমকে শ্বাসরোধ অথবা বিষক্রিয়ার মাধ্যমে হত্যার পর পরদিন গোপনে তড়িঘড়ি করে লাশ দাফন করা হয়। মামলায় দেলওয়ারা বেগমের চার মেয়ে, জামাই ও নাতিকে আসামি করা হয়। আদালত মামলাটি তদন্ত করার জন্য পিবিআই বগুড়াকে নির্দেশ দেন। কিন্তু মামলা দায়েরের পর থেকে দেলওয়ারা বেগমের জামাই বিএনপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাবের নেতা ফেরদৌস আলম ফটু ও জামায়াত নেতা মোফাজ্জল হোসেন রঞ্জু ওরফে ধলা মিয়াসহ অন্যান্যরা মিলে লাশ উত্তোলন ঠেকাতে আদালতে নানা ধরনের জটিলতা তৈরি করে। পরবর্তীতে দীর্ঘ কয়েক মাস পরে আদালত লাশ উত্তোলনের অনুমতি প্রদান করেন। আদালতের নির্দেশে গত বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে শহরের নামাজগড় গোরস্থান থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়। পরে দেলওয়ারা বেগমের লাশ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর থেকেই ফরেনসিক বিভাগে অবস্থান নেয় ফেরদৌস আলম ফটু ও জামায়াত নেতা মোফাজ্জল হোসেন রঞ্জু ওরফে ধলা মিয়া গং।
সূত্র মতে, দেলওয়ারা বেগমের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এমন রিপোর্ট নেওয়ার জন্য চিকিৎসকসহ বিভিন্ন ব্যক্তির নিকট ধরনা দিচ্ছে। যে কোনো মূল্যে তারা স্বাভাবিক মৃত্যুর সনদ চায়। অভিযুক্তরা যদি খুনের সাথে জড়িতই না থাকে তাহলে দেলওয়ারা বেগমের স্বাভাবিক মৃত্যুর সনদের জন্য কেন তদবিরে নেমেছে এই প্রশ্নই এখন সবার মাঝে।

এদিকে মামলার বাদি আকিলা সরিফা সুলতানা খানম জানান, কাটনারপাড়ায় এনায়েত আলী খান লেন এলাকার ১ ও ২ নম্বর আসামীর বসতবাড়িতে গত বছরের ৩ মে বুধবার রাত আড়াইটার দিকে তাকে বাড়িতে আটকে রেখে হত্যা করা হয়। তিনি বলেন, আসামীগণ পরষ্পর যোগসাজসে দেলওয়ারা বেগমের অর্থ সম্পদ আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে ১নং আসামী ও তার স্ত্রী ২নং আসামী পরষ্পর অন্যান্য আসামীগণের সাথে যোগসাজস করে দেলওয়ারা বেগমকে জিম্মি করে ১ ও ২ আসামির বাড়িতে আটক করে রেখেছিল।
এমতাবস্থায় আসামিগণ পরষ্পর সম্মিলিতভাবে দেলওয়ারা বেগমের নিকট হতে তার সকল জমি-জমা ও সম্পদ লিখে নিতে চাইলে তাতে অস্বীকার করেন এবং জানান যে, তার মেয়ে আকিলা সরিফা সুলতানা খানমের সাথে সাক্ষাত করবেন। এতে আসামীগণ অত্যন্ত ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং ঘটনার দিন সকল আসামীগণ শ্বাসরোধ করে অথবা বিষক্রিয়া ঘটিয়ে দেলোওয়ারা বেগমকে হত্যা করেছে। এরপর আসামীরা গোপনে ও কাউকে কিছু না জানিয়ে অতি দ্রæত অর্থাৎ গত ৪ মে বাদ যোহর দেলোওয়ারা বেগমের লাশ দাফন-কাফন সম্পন্ন করে। আকিলা সরিফা সুলতানা খানম লোকমুখে জেনে সকাল ৯ টার দিকে ঘটনাস্থলে সাক্ষীগণসহ মা দেলোওয়ারা বেগমকে দেখতে গেলে, আসামিরা আকিলা সরিফা সুলতানা খানম ও সাক্ষীগণকে লাশ দেখতে দেয় না। উল্টো আকিলা সরিফা সুলতানা খানম ও সাক্ষীগণকে মৃত্যুর হুমকি প্রদর্শন করে। এতে সুষ্পষ্টভাবে প্রতিয়মান হয় যে, আসামীগণ দলবদ্ধভাবে দেলোওয়ারা বেগমের অর্থ সম্পদ আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে তাকে হত্যা করেছে। কাউকে তার দাফন-কাফন কাজে না ডেকে অতি গোপনে তার লাশ দাফন করেছে। আকিলা সরিফা সুলতানা খানম আরো বলেন, আমার মায়ের সম্পদ লুন্ঠনকারীরা খুনের অভিযোগ থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য নানা ধরনের অপকৌশল গ্রহন করছে। আমার বিশ্বাস,অপরাধীরা যতই চেষ্টা করুক,সত্যকে তারা আড়াল করতে পারবে না। আমার মায়ের খুনীদের আমি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

পাশাপাশি ফরেনসিক বিভাগে যারা তদবির করছে,তাদেরকে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই অনেক সত্য তথ্য বেরিয়ে আসবে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাকারিয়া জানান, তদন্তকালে কবর থেকে লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে আদালতে আবেদন করা হয়। আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল মাহমুদের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করা হয়। পরে ময়নাতদন্ত শেষে দাফন করা হয়। তিনি বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর তা আদালতে দাখিল করা হবে।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদাবাজির অভিযোগে সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ইমনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

বগুড়ার শিল্পপতি দেলওয়ারা খুনের মামলায় ফরেনসিক বিভাগে অভিযুক্তদের দৌড়ঝাঁপ

পোস্ট করা হয়েছে : ১১:১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪

আব্দুল আহাদ,বগুড়া:

বগুড়ার নারী শিল্পপতি দেলওয়ারা বেগমকে খুনের অভিযোগে অবশেষে ১০ মাস পর বুধবার কবর থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়েছে। দেলওয়ারা বেগমের (৭০) গত বছরের ৩ মে রহস্যজনক মৃত্যু হয়। তিনি বগুড়া শহরের কাটনারপাড়ার মৃত সেখ সরিফ উদ্দিনের স্ত্রী। দেলওয়ারা বেগমের রহস্যজনক মৃত্যুর পর আত্মীয়স্বজন,তার মেয়ে,পাড়া প্রতিবেশীদের লাশ না দেখিয়ে তড়িঘড়ি করে দাফন করে।
এঘটনায় দেলওয়ারা বেগমের মেয়ে আকিলা সরিফা সুলতানা খানম বাদী হয়ে গত বছরের ৮ জুলাই বগুড়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১০ জনের নামে মামলা করেন। মামলায় তিনি উল্লেখ করেন সস্পত্তি আত্মসাৎ করতে দেলওয়ারা বেগমকে নাদিরা সুলতানা তার বাসায় আটকে রাখে অপর মেয়ে ও জামাইদের সহযোগিতায়। সেখানে গত ৩ মে দিবাগত রাতে দেলওয়ারা বেগমকে শ্বাসরোধ অথবা বিষক্রিয়ার মাধ্যমে হত্যার পর পরদিন গোপনে তড়িঘড়ি করে লাশ দাফন করা হয়। মামলায় দেলওয়ারা বেগমের চার মেয়ে, জামাই ও নাতিকে আসামি করা হয়। আদালত মামলাটি তদন্ত করার জন্য পিবিআই বগুড়াকে নির্দেশ দেন। কিন্তু মামলা দায়েরের পর থেকে দেলওয়ারা বেগমের জামাই বিএনপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাবের নেতা ফেরদৌস আলম ফটু ও জামায়াত নেতা মোফাজ্জল হোসেন রঞ্জু ওরফে ধলা মিয়াসহ অন্যান্যরা মিলে লাশ উত্তোলন ঠেকাতে আদালতে নানা ধরনের জটিলতা তৈরি করে। পরবর্তীতে দীর্ঘ কয়েক মাস পরে আদালত লাশ উত্তোলনের অনুমতি প্রদান করেন। আদালতের নির্দেশে গত বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে শহরের নামাজগড় গোরস্থান থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়। পরে দেলওয়ারা বেগমের লাশ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর থেকেই ফরেনসিক বিভাগে অবস্থান নেয় ফেরদৌস আলম ফটু ও জামায়াত নেতা মোফাজ্জল হোসেন রঞ্জু ওরফে ধলা মিয়া গং।
সূত্র মতে, দেলওয়ারা বেগমের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে এমন রিপোর্ট নেওয়ার জন্য চিকিৎসকসহ বিভিন্ন ব্যক্তির নিকট ধরনা দিচ্ছে। যে কোনো মূল্যে তারা স্বাভাবিক মৃত্যুর সনদ চায়। অভিযুক্তরা যদি খুনের সাথে জড়িতই না থাকে তাহলে দেলওয়ারা বেগমের স্বাভাবিক মৃত্যুর সনদের জন্য কেন তদবিরে নেমেছে এই প্রশ্নই এখন সবার মাঝে।

এদিকে মামলার বাদি আকিলা সরিফা সুলতানা খানম জানান, কাটনারপাড়ায় এনায়েত আলী খান লেন এলাকার ১ ও ২ নম্বর আসামীর বসতবাড়িতে গত বছরের ৩ মে বুধবার রাত আড়াইটার দিকে তাকে বাড়িতে আটকে রেখে হত্যা করা হয়। তিনি বলেন, আসামীগণ পরষ্পর যোগসাজসে দেলওয়ারা বেগমের অর্থ সম্পদ আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে ১নং আসামী ও তার স্ত্রী ২নং আসামী পরষ্পর অন্যান্য আসামীগণের সাথে যোগসাজস করে দেলওয়ারা বেগমকে জিম্মি করে ১ ও ২ আসামির বাড়িতে আটক করে রেখেছিল।
এমতাবস্থায় আসামিগণ পরষ্পর সম্মিলিতভাবে দেলওয়ারা বেগমের নিকট হতে তার সকল জমি-জমা ও সম্পদ লিখে নিতে চাইলে তাতে অস্বীকার করেন এবং জানান যে, তার মেয়ে আকিলা সরিফা সুলতানা খানমের সাথে সাক্ষাত করবেন। এতে আসামীগণ অত্যন্ত ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে এবং ঘটনার দিন সকল আসামীগণ শ্বাসরোধ করে অথবা বিষক্রিয়া ঘটিয়ে দেলোওয়ারা বেগমকে হত্যা করেছে। এরপর আসামীরা গোপনে ও কাউকে কিছু না জানিয়ে অতি দ্রæত অর্থাৎ গত ৪ মে বাদ যোহর দেলোওয়ারা বেগমের লাশ দাফন-কাফন সম্পন্ন করে। আকিলা সরিফা সুলতানা খানম লোকমুখে জেনে সকাল ৯ টার দিকে ঘটনাস্থলে সাক্ষীগণসহ মা দেলোওয়ারা বেগমকে দেখতে গেলে, আসামিরা আকিলা সরিফা সুলতানা খানম ও সাক্ষীগণকে লাশ দেখতে দেয় না। উল্টো আকিলা সরিফা সুলতানা খানম ও সাক্ষীগণকে মৃত্যুর হুমকি প্রদর্শন করে। এতে সুষ্পষ্টভাবে প্রতিয়মান হয় যে, আসামীগণ দলবদ্ধভাবে দেলোওয়ারা বেগমের অর্থ সম্পদ আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে তাকে হত্যা করেছে। কাউকে তার দাফন-কাফন কাজে না ডেকে অতি গোপনে তার লাশ দাফন করেছে। আকিলা সরিফা সুলতানা খানম আরো বলেন, আমার মায়ের সম্পদ লুন্ঠনকারীরা খুনের অভিযোগ থেকে নিজেদের রক্ষা করার জন্য নানা ধরনের অপকৌশল গ্রহন করছে। আমার বিশ্বাস,অপরাধীরা যতই চেষ্টা করুক,সত্যকে তারা আড়াল করতে পারবে না। আমার মায়ের খুনীদের আমি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।

পাশাপাশি ফরেনসিক বিভাগে যারা তদবির করছে,তাদেরকে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলেই অনেক সত্য তথ্য বেরিয়ে আসবে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাকারিয়া জানান, তদন্তকালে কবর থেকে লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে আদালতে আবেদন করা হয়। আদালতের নির্দেশে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফয়সাল মাহমুদের উপস্থিতিতে লাশ উত্তোলন করা হয়। পরে ময়নাতদন্ত শেষে দাফন করা হয়। তিনি বলেন, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর তা আদালতে দাখিল করা হবে।