ঢাকা ১২:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ১০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
চাঁদাবাজির অভিযোগে সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ইমনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা কালিগঞ্জে হয়রানি, ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে বড়শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এইচপিভি টীকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন ডা: বুলবুল কবীর কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চাই – এ্যাডঃ সৈয়দ ইফতেখার আলী শ্যামনগরে আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার উপর ওরিয়েন্টশন আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই

কালিগঞ্জে ইটভাটা সর্দারের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র টাকা সহ বক্স নিয়ে উধাও শ্রমিক

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ১২:৫০:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • ৮৬ জন পড়েছেন ।

নূর আহম্মদ ইমন,সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ-

কালিগঞ্জে ইটভাটা সর্দারের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র টাকা সহ বক্স নিয়ে উধাও ইটভাটা শ্রমিক,কালিগঞ্জ থানার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, কালিগঞ্জ থানাধীন সোনাতলা গ্রামের জামাত আলী গাজীর ছেলে মহাসিন আলী গাজী দীর্ঘদিন যাবত সুনামের সাথে ইট ভাটার সর্দার হিসেবে কাজ করে আসছিলেন এবং এলাকার বিভিন্ন বেকার শ্রমিকদের কর্মসংস্থান করে দিচ্ছিলে। তারই ধারাবাহিকতায় কালিগঞ্জ থানার সোনাতলা গ্রামের আবুল গাজীর ছেলে সাইফুল গাজী কে ইটভাটার শ্রমিক হিসেবে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ টাকা দাদন দিয়ে কাজে নেন। কিন্তু আবুল গাজীর ছেলে সাইফুল গাজী অতি লোভের বশবর্তী হয়ে ও পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে ক্ষতি করার উদ্দেশ্য নিয়ে, যে ইট-ভাটার সরদার মহসিন আলী গাজীর সাথে যুক্ত হন কিন্তু মহসিন আলী গাজী সরল মনে তা বুঝতে পারেননি, হঠাৎ করে গত ২৬/০১/২০২৪ তারিখ রাতে আনুমানিক ৯ঃ৩০ মিনিটের দিকে ভাটার সর্দার মহসিন আলী গাজীর অনুপস্থিতিতে গোপনে তার রুমে ঢুকে তার রক্ষিত টিনের বাক্সের ভেতরে থাকা লক্ষাধিক টাকার ঊর্ধ্বে (হাতেনগদ) টাকা,মেমোরি কার্ড,জাতীয় পরিচয় পত্র,ট্রেড লাইসেন্স ব্যাংকের চেক বই সহ তার টিমে কাজ করা ৪০ জন ইটভাটা শ্রমিকের ননজুডিশিয়াল স্ট্যাম্প,হিসাবের খাতা, নিয়ে উধাও হয়ে যায় সাইফুল গাজী।

পরবর্তীতে উক্ত ভাটা সহ আশপাশের এলাকায় খোঁজাখুঁজির পরে তাকে দেখতে না পেয়ে, তাকে মুঠোফোনে মাধ্যম যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে আবারও অনেক চেষ্টার পরে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে সে সব কিছু স্বীকার করে, এবং উল্টো সর্দারকে ভয় ভীতি দেখিয়ে আরো টাকার দাবী করতে থাকে, এবং টাকা না দিলে কবলে থাকা কাগজপত্র ও ব্যাংকে ব্ল্যাংক চেক দিয়ে বিভিন্নভাবে হামলা,মামলা ও হয়রানি করতে থাকবে। অবশেষে নিরুপায় হয়ে ভাটার সর্দার মহসিন আলী গাজী কালিগঞ্জ থান একটি অভিযোগ দায়ের করেন এবং সুষ্ঠু তদন্ত ভিত্তিক প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে বিচারের দাবি জানিয়েছেন। এবং সম্পূর্ণ ঘটনাটি নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে তার বক্তব্য তুলে ধরেন ও সহযোগিতা চেয়েছেন।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদাবাজির অভিযোগে সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ইমনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

কালিগঞ্জে ইটভাটা সর্দারের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র টাকা সহ বক্স নিয়ে উধাও শ্রমিক

পোস্ট করা হয়েছে : ১২:৫০:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নূর আহম্মদ ইমন,সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ-

কালিগঞ্জে ইটভাটা সর্দারের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র টাকা সহ বক্স নিয়ে উধাও ইটভাটা শ্রমিক,কালিগঞ্জ থানার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, কালিগঞ্জ থানাধীন সোনাতলা গ্রামের জামাত আলী গাজীর ছেলে মহাসিন আলী গাজী দীর্ঘদিন যাবত সুনামের সাথে ইট ভাটার সর্দার হিসেবে কাজ করে আসছিলেন এবং এলাকার বিভিন্ন বেকার শ্রমিকদের কর্মসংস্থান করে দিচ্ছিলে। তারই ধারাবাহিকতায় কালিগঞ্জ থানার সোনাতলা গ্রামের আবুল গাজীর ছেলে সাইফুল গাজী কে ইটভাটার শ্রমিক হিসেবে কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ টাকা দাদন দিয়ে কাজে নেন। কিন্তু আবুল গাজীর ছেলে সাইফুল গাজী অতি লোভের বশবর্তী হয়ে ও পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে ক্ষতি করার উদ্দেশ্য নিয়ে, যে ইট-ভাটার সরদার মহসিন আলী গাজীর সাথে যুক্ত হন কিন্তু মহসিন আলী গাজী সরল মনে তা বুঝতে পারেননি, হঠাৎ করে গত ২৬/০১/২০২৪ তারিখ রাতে আনুমানিক ৯ঃ৩০ মিনিটের দিকে ভাটার সর্দার মহসিন আলী গাজীর অনুপস্থিতিতে গোপনে তার রুমে ঢুকে তার রক্ষিত টিনের বাক্সের ভেতরে থাকা লক্ষাধিক টাকার ঊর্ধ্বে (হাতেনগদ) টাকা,মেমোরি কার্ড,জাতীয় পরিচয় পত্র,ট্রেড লাইসেন্স ব্যাংকের চেক বই সহ তার টিমে কাজ করা ৪০ জন ইটভাটা শ্রমিকের ননজুডিশিয়াল স্ট্যাম্প,হিসাবের খাতা, নিয়ে উধাও হয়ে যায় সাইফুল গাজী।

পরবর্তীতে উক্ত ভাটা সহ আশপাশের এলাকায় খোঁজাখুঁজির পরে তাকে দেখতে না পেয়ে, তাকে মুঠোফোনে মাধ্যম যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে আবারও অনেক চেষ্টার পরে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে সে সব কিছু স্বীকার করে, এবং উল্টো সর্দারকে ভয় ভীতি দেখিয়ে আরো টাকার দাবী করতে থাকে, এবং টাকা না দিলে কবলে থাকা কাগজপত্র ও ব্যাংকে ব্ল্যাংক চেক দিয়ে বিভিন্নভাবে হামলা,মামলা ও হয়রানি করতে থাকবে। অবশেষে নিরুপায় হয়ে ভাটার সর্দার মহসিন আলী গাজী কালিগঞ্জ থান একটি অভিযোগ দায়ের করেন এবং সুষ্ঠু তদন্ত ভিত্তিক প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে বিচারের দাবি জানিয়েছেন। এবং সম্পূর্ণ ঘটনাটি নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে তার বক্তব্য তুলে ধরেন ও সহযোগিতা চেয়েছেন।