ঢাকা ১২:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই সাতক্ষীরা সাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির বর্ধিত সভায় ২৬ অক্টোবর খুলনা রোড মোড় মানব বন্ধনের সিদ্ধান্ত খুলনা প্রেসক্লাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপ-পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় ইঁদুর দমন অভিযান অনুষ্ঠিত  কালিগঞ্জে তরুন দলের কমিটি গঠন সভাপতি সুলতান,সম্পাদক আলতাপ পানি নিষ্কাশনে ইউএনও,র প্রাণপণ চেষ্টা অব্যহত তালার তেঁতুলিয়া ইউনিয়ন আবারও পানিবন্ধী বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ সঃ কে কটুক্তির প্রতিবাদে রূপসা বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

তাপপ্রবাহ অগ্নি: তীব্র গরমে সকল শিশুর যত্ন

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ১০:৪২:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ জুন ২০২৩
  • ৯৮ জন পড়েছেন ।

বাংলাদেশের উপর দিয়ে গতকাল ( ৭ মে ২০২৩) থেকে আবারও মৃদু থেকে মধ্যম মানের তাপ প্রবাহ অতিক্রম করা শুরু হয়েছে যা আগামী ১৩ মে ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বিভাগের [ রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল বিভাগসহ ঢাকা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ, রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, চাঁদপুর, কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও বান্দরবান ] ৪৩ টি জেলার উপর অব্যাহত থাকবে। এরমধ্যে রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে ২৪ টি জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তীব্র তাপপ্রবাহের সময়ে খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, যশোর, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পাবনা জেলার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪১ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সপ্তাহের তাপ প্রবাহের সময় আবারও চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার উপরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠার সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল (৭ মে ২০২৩) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গা জেলায় ৩৯.২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তীব্র গরমে সকল শিশুর যত্ন
রোজার ঈদের ছুটির পর ইতোমধ্যে স্কুলগামী শিশুরা স্কুলে যাওয়া শুরু করেছে এবং পাশাপাশি সারা দেশে এসএসসি পরীক্ষাও চলছে। শিশুরা যেহেতু সব কথা বুঝিয়ে প্রকাশ করতে পারে না তাই এই ধরণের পরিস্থিতিতে বড়দের থেকে তারা দুর্ভোগে পড়ে বেশি। অন্যদিকে সঠিক যত্নের অভাবে পথশিশুদেরও এই তীব্র গরমে সম্মূখীন হতে হয় বিভিন্ন দুর্ভোগে।
তীব্র এই গরমে সঠিক যত্ন না নিলে শিশুরা অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। বিশেষত অতিরিক্ত ঘেমে গিয়ে শিশুরা পানিশূন্যতায় ভুগতে পারে। শিশুদের প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যেতে পারে। দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া এমন গরম আবহাওয়ায় শিশুরা জ্বর, বমি কিংবা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।

এ সময় শিশুর যত্নে বাড়তি মনোযোগ দিতে হবে। বিশেষ করে স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। শিশুদের সুস্থ রাখতে করণীয়:
• বাইরে বের হওয়ার সময় অবশ্যই নিজের কাছে অতিরিক্ত একটি পানির বোতল রাখুন যাতে করে রাস্তায় প্রয়োজন আছে এমন কাউকে বিশেষ করে পথশিশুদের দেয়া যায়।
• বাড়ি থেকে স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিরাপদ খাবার পানি ও খাবার দিতে হবে এবং পাশাপাশি স্কুলগুলোতে নিরাপদ খাবার পানির ব্যবস্থা করতে হবে।
• শিক্ষার্থীরা স্কুলে খেলাধুলা করবে, স্বাভাবিকভাবেই ঘামের কারণে শরীর থেকে পানি বের হয়ে যাবে, শিশুর শরীরে পানির ঘাটতি পূরনের জন্য নিরাপদ খাবার পানির সাথে সাথে ডাবের পানি, তাজা ফলের শরবত খাওয়াতে হবে।
• শিক্ষার্থীরা যেন ঠান্ডা পানি, পথের ধারে আইসক্রিম, বাইরের জুস, ফাস্টফুড ও প্রক্রিয়াজাত খাবার না খায় সেদিকে অভিভাবক ও শিক্ষকদের নজর রাখতে হবে। এতে বমি ও ডায়রিয়া হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
• স্কুলের টিফিনে তৈলাক্ত বা ভাজাপোড়া খাবার না দেয়া ভালো। এছাড়া বাসি খাবার কোনোভাবেই দেয়া যাবে না, তীব্র এই গরমে খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে ডায়রিয়া, বমি ও পেট ব্যাথার মত নানা জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
• শিশুকে জোর করে খাওয়ানো যাবে না। জোর করে খাওয়ালে শিশুর বমি হতে পারে। আর বমির কারণে শিশুর শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা দিতে পারে।
• সেসব স্কুল বা বাড়ির পাশে জলাশয় (পুকুর, নদী) আছে সেসব এলাকায় শিশুদের চোখে চোখে রাখতে হবে। তীব্র গরমে সুযোগ পেলে শিশুরা পানির কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করে। এতে পানিতে ডুবে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতে পারে। এছাড়া বাসাবাড়িতে অনেকে বালতিতে পানি ভরে রাখে। বালতির পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর ঘটনা ইদানিং অনেক বেশি ঘটছে। বালতির পানি ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে এবং বাথরুমের দরজা অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে।
• শিশুকে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। গোসলের পর চুল ও শরীরে যেন পানি না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গোসলের পরও যদি ঘামের কারণে জামা ভিজে যায় তখন মাথাসহ পুরো শরীর নরম সুতি কাপড় কিংবা ভেজা গামছা দিয়ে ভালোভাবে মুছে দিতে হবে এবং কাপড় পাল্টে পরিস্কার কাপড় পরাতে হবে।
• রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই পরিস্কার, ঢিলেঢালা ও পাতলা সুতির কাপড় পড়াতে হবে। বাড়িতে শিশুর শোবার ঘর ঠান্ডা ও আরামদায়ক রাখা জরুরি। ঘরে বাতাস চলাচল নিশ্চিত করতে হবে।
• ঢাকাসহ সারাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে তাই তীব্র গরম অনুভব হলেও মশারি ছাড়া কোনভাবেই শিশুদের রাখা যাবে না।
• তীব্র গরমে নানা ধরনের অস্বস্তির কথা শিশুরা অনেক সময় বলতে পারেনা ফলে তারা বিরক্ত করে থাকে। এ সময় বড়দের মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে এবং শিশুদের কীভাবে একটু স্বস্তি দেওয়া যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুদের নিয়মিত মৌসুমি ফল খাওয়াতে হবে, এতে ভিটামিনের চাহিদা মিটবে ও শিশুর পুষ্টিও পূরণ হবে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতাও বাড়বে।

তথ্য সূত্র : https://disasterforum.org/

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ

তাপপ্রবাহ অগ্নি: তীব্র গরমে সকল শিশুর যত্ন

পোস্ট করা হয়েছে : ১০:৪২:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ জুন ২০২৩

বাংলাদেশের উপর দিয়ে গতকাল ( ৭ মে ২০২৩) থেকে আবারও মৃদু থেকে মধ্যম মানের তাপ প্রবাহ অতিক্রম করা শুরু হয়েছে যা আগামী ১৩ মে ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বিভাগের [ রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল বিভাগসহ ঢাকা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ, রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, চাঁদপুর, কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও বান্দরবান ] ৪৩ টি জেলার উপর অব্যাহত থাকবে। এরমধ্যে রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে ২৪ টি জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তীব্র তাপপ্রবাহের সময়ে খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, যশোর, রাজশাহী বিভাগের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পাবনা জেলার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪১ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সপ্তাহের তাপ প্রবাহের সময় আবারও চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর জেলার উপরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা উঠার সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল (৭ মে ২০২৩) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গা জেলায় ৩৯.২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

তীব্র গরমে সকল শিশুর যত্ন
রোজার ঈদের ছুটির পর ইতোমধ্যে স্কুলগামী শিশুরা স্কুলে যাওয়া শুরু করেছে এবং পাশাপাশি সারা দেশে এসএসসি পরীক্ষাও চলছে। শিশুরা যেহেতু সব কথা বুঝিয়ে প্রকাশ করতে পারে না তাই এই ধরণের পরিস্থিতিতে বড়দের থেকে তারা দুর্ভোগে পড়ে বেশি। অন্যদিকে সঠিক যত্নের অভাবে পথশিশুদেরও এই তীব্র গরমে সম্মূখীন হতে হয় বিভিন্ন দুর্ভোগে।
তীব্র এই গরমে সঠিক যত্ন না নিলে শিশুরা অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। বিশেষত অতিরিক্ত ঘেমে গিয়ে শিশুরা পানিশূন্যতায় ভুগতে পারে। শিশুদের প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যেতে পারে। দুর্বল হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া এমন গরম আবহাওয়ায় শিশুরা জ্বর, বমি কিংবা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।

এ সময় শিশুর যত্নে বাড়তি মনোযোগ দিতে হবে। বিশেষ করে স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। শিশুদের সুস্থ রাখতে করণীয়:
• বাইরে বের হওয়ার সময় অবশ্যই নিজের কাছে অতিরিক্ত একটি পানির বোতল রাখুন যাতে করে রাস্তায় প্রয়োজন আছে এমন কাউকে বিশেষ করে পথশিশুদের দেয়া যায়।
• বাড়ি থেকে স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিরাপদ খাবার পানি ও খাবার দিতে হবে এবং পাশাপাশি স্কুলগুলোতে নিরাপদ খাবার পানির ব্যবস্থা করতে হবে।
• শিক্ষার্থীরা স্কুলে খেলাধুলা করবে, স্বাভাবিকভাবেই ঘামের কারণে শরীর থেকে পানি বের হয়ে যাবে, শিশুর শরীরে পানির ঘাটতি পূরনের জন্য নিরাপদ খাবার পানির সাথে সাথে ডাবের পানি, তাজা ফলের শরবত খাওয়াতে হবে।
• শিক্ষার্থীরা যেন ঠান্ডা পানি, পথের ধারে আইসক্রিম, বাইরের জুস, ফাস্টফুড ও প্রক্রিয়াজাত খাবার না খায় সেদিকে অভিভাবক ও শিক্ষকদের নজর রাখতে হবে। এতে বমি ও ডায়রিয়া হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
• স্কুলের টিফিনে তৈলাক্ত বা ভাজাপোড়া খাবার না দেয়া ভালো। এছাড়া বাসি খাবার কোনোভাবেই দেয়া যাবে না, তীব্র এই গরমে খাবার নষ্ট হয়ে যেতে পারে। ফলে ডায়রিয়া, বমি ও পেট ব্যাথার মত নানা জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।
• শিশুকে জোর করে খাওয়ানো যাবে না। জোর করে খাওয়ালে শিশুর বমি হতে পারে। আর বমির কারণে শিশুর শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা দিতে পারে।
• সেসব স্কুল বা বাড়ির পাশে জলাশয় (পুকুর, নদী) আছে সেসব এলাকায় শিশুদের চোখে চোখে রাখতে হবে। তীব্র গরমে সুযোগ পেলে শিশুরা পানির কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করে। এতে পানিতে ডুবে মৃত্যুর ঘটনা ঘটতে পারে। এছাড়া বাসাবাড়িতে অনেকে বালতিতে পানি ভরে রাখে। বালতির পানিতে ডুবে শিশু মৃত্যুর ঘটনা ইদানিং অনেক বেশি ঘটছে। বালতির পানি ঢাকনা দিয়ে রাখতে হবে এবং বাথরুমের দরজা অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে।
• শিশুকে প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। গোসলের পর চুল ও শরীরে যেন পানি না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। গোসলের পরও যদি ঘামের কারণে জামা ভিজে যায় তখন মাথাসহ পুরো শরীর নরম সুতি কাপড় কিংবা ভেজা গামছা দিয়ে ভালোভাবে মুছে দিতে হবে এবং কাপড় পাল্টে পরিস্কার কাপড় পরাতে হবে।
• রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই পরিস্কার, ঢিলেঢালা ও পাতলা সুতির কাপড় পড়াতে হবে। বাড়িতে শিশুর শোবার ঘর ঠান্ডা ও আরামদায়ক রাখা জরুরি। ঘরে বাতাস চলাচল নিশ্চিত করতে হবে।
• ঢাকাসহ সারাদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়ছে তাই তীব্র গরম অনুভব হলেও মশারি ছাড়া কোনভাবেই শিশুদের রাখা যাবে না।
• তীব্র গরমে নানা ধরনের অস্বস্তির কথা শিশুরা অনেক সময় বলতে পারেনা ফলে তারা বিরক্ত করে থাকে। এ সময় বড়দের মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে এবং শিশুদের কীভাবে একটু স্বস্তি দেওয়া যায়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুদের নিয়মিত মৌসুমি ফল খাওয়াতে হবে, এতে ভিটামিনের চাহিদা মিটবে ও শিশুর পুষ্টিও পূরণ হবে এবং রোগ প্রতিরোধক্ষমতাও বাড়বে।

তথ্য সূত্র : https://disasterforum.org/