ঢাকা ০৮:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ১০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
চাঁদাবাজির অভিযোগে সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ইমনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা কালিগঞ্জে হয়রানি, ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে বড়শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এইচপিভি টীকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন ডা: বুলবুল কবীর কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চাই – এ্যাডঃ সৈয়দ ইফতেখার আলী শ্যামনগরে আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার উপর ওরিয়েন্টশন আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই

সতীদাহ মন্দির

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ০৯:৩৪:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩
  • ৬৯ জন পড়েছেন ।

একদা একসময় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটা ভয়ংকর কুসংস্কার ছিল স্বামী মারা গেলে স্ত্রীকে জীবন্ত অবস্থায় আগুনে পোড়ানো হতো।

কালের সাক্ষী হিসাবে এই সতীদাহ মন্দির এখনো বাংলাদেশে বিদ্যমান রয়েছে।

এটি বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিদ্যাকুটি গ্রামে অবস্থিত,এই সতীদাহ মন্দির তৈরী করেছিলেন দেওয়ানি রাম মানক,এই মন্দিরের মাঝেই হাজার হাজার নারীকে আজ থেকে প্রায় দুশো বছর আগে মৃত স্বামীর সঙ্গে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারা হতো, একবার ভাবতে পারেন কি বিভৎসতায় পরিপূর্ণ ছিলো সনাতন ধর্মের রীতি ! ভাবলেই গা শিরশির করে।

লর্ড বেন্টিঙ্কের কাছে রামমোহন রায়, সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ ঘোষণার জন্য আবেদন করেন,লর্ড বেন্টিঙ্ক রামমোহনের যুক্তির সারবত্তা অনুভব করে আইনটি পাশে উদ্যোগী হন, ব্রিটিশ শাসনের ক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও তিনি ১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর সতীদাহ প্রথাকে নিষিদ্ধ ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করে আইন পাস করেন।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদাবাজির অভিযোগে সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ইমনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

সতীদাহ মন্দির

পোস্ট করা হয়েছে : ০৯:৩৪:৩২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১০ এপ্রিল ২০২৩

একদা একসময় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটা ভয়ংকর কুসংস্কার ছিল স্বামী মারা গেলে স্ত্রীকে জীবন্ত অবস্থায় আগুনে পোড়ানো হতো।

কালের সাক্ষী হিসাবে এই সতীদাহ মন্দির এখনো বাংলাদেশে বিদ্যমান রয়েছে।

এটি বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিদ্যাকুটি গ্রামে অবস্থিত,এই সতীদাহ মন্দির তৈরী করেছিলেন দেওয়ানি রাম মানক,এই মন্দিরের মাঝেই হাজার হাজার নারীকে আজ থেকে প্রায় দুশো বছর আগে মৃত স্বামীর সঙ্গে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারা হতো, একবার ভাবতে পারেন কি বিভৎসতায় পরিপূর্ণ ছিলো সনাতন ধর্মের রীতি ! ভাবলেই গা শিরশির করে।

লর্ড বেন্টিঙ্কের কাছে রামমোহন রায়, সতীদাহ প্রথা নিষিদ্ধ ঘোষণার জন্য আবেদন করেন,লর্ড বেন্টিঙ্ক রামমোহনের যুক্তির সারবত্তা অনুভব করে আইনটি পাশে উদ্যোগী হন, ব্রিটিশ শাসনের ক্ষেত্রে ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও তিনি ১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর সতীদাহ প্রথাকে নিষিদ্ধ ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করে আইন পাস করেন।