যশোর প্রতিনিধি
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তির সংগ্রামের ডাক দিয়েছিলেন। এরপর ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের জন্ম হয়। বঙ্গবন্ধুর ডাকে বাংলার মুক্তিকামী জনতা ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা সংগ্রামে। এক সাগর রক্তের বিনিময়ে এই বাংলার বুকে এসেছিল স্বাধীনতা। ৫৫ হাজার বর্গমাইলের এ দেশে উদিত হয়েছিল নতুন এক সূর্য। যার কিরণে ছিল বিজয়ের আভা। সবুজ এ বাংলায় তা মিলে মিশে তৈরি করেছিল লাল সবুজ পতাকা। সে ডাকে সাড়া দিয়ে বাংলার সংগ্রামী জনতা হানাদার বাহিনীকে আত্মসমপর্ণে বাধ্য করেছিল। সে স্বাধীনতা এক সাগর রক্তের বিনিময়ে পাওয়া, কারো দানে পাওয়া না।যথাযোগ্য সম্মান, মর্যাদা এবং আনন্দ উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে যশোরে উদযাপিত হয়েছে স্বাধীনতা দিবস। এ উপলক্ষে রোববার যশোরে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়।
সকালে বিজয়স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জেলা প্রশাসক তমিজুল ইসলাম খান, পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সাইফুজ্জামান পিকুল, পৌরমেয়র হায়দার গণি খান পলাশ, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা ফরিদ আহমেদ চৌধুরী, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জ্যোস্না আরা মিলি, সিভিল সার্জনের পক্ষে ডেপুটি সিভিল সার্জন নাজমুস সাদিক রাসেল, জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মোহিত কুমার নাথ, শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি আসাদুজ্জামান আসাদ, সাধারণ সম্পাদক এস.এম মাহমুদ হাসান বিপু, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধমিক শিক্ষা বোর্ড যশোরের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর আহসান হাবীব, যশোর মেডিকেল কলেজ, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড, বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদ ,বাংলাদেশ মফস্বলের সাংবাদিক ইউনিয়ন সহ সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন ও সেবা প্রতিষ্ঠানের কর্মীবৃন্দ।