ঢাকা ০৪:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চাই – এ্যাডঃ সৈয়দ ইফতেখার আলী শ্যামনগরে আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার উপর ওরিয়েন্টশন আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই সাতক্ষীরা সাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির বর্ধিত সভায় ২৬ অক্টোবর খুলনা রোড মোড় মানব বন্ধনের সিদ্ধান্ত খুলনা প্রেসক্লাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপ-পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় ইঁদুর দমন অভিযান অনুষ্ঠিত 

সাতক্ষীরা জেলা কলারোয়ার কৃতি সন্তান, অতিরিক্ত জেলা-দায়রাজজ তাজুল ইসলাম

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ০৪:০২:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩
  • ২৬৫ জন পড়েছেন ।

ডেস্ক রির্পোটঃ

১৯৮৪ সালের ৩১ জানুয়ারি সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার কুশোডাঙ্গা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০০ সালে এসএসসি ও ২০০২ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে ২০০৬ সালে এলএলবি (অনার্স) ও ২০০৭ সালে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি ও ক্রিমিনাল জাস্টিস বিভাগ থেকে মাস্টার্স এবং উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ থেকে বিশেষ ডিগ্রি লাভ করেন। বর্তমানে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধীনে এমফিল (লিডিং টু পিএইচডি) প্রোগ্রামে গবেষণারত রয়েছেন। জনাব ইসলাম প্রথমবারেই ৩য় বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়ে ‘সহকারী জজ’ হিসেবে খুলনা জেলা জজশীপে যোগদান করেন। অতঃপর পদোন্নতি পেয়ে ‘সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট’ হিসেবে ঢাকায় এবং ‘যুগ্ম জেলা জজ’ হিসেবে ঠাঁকুরগাঁও, মেহেরপুর এবং ঝিনাইদহ জেলা জজশীপে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি ‘অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ’ হিসেবে কুষ্টিয়া জেলা জজশীপে কর্মরত আছেন। মা-বাবার ৭ ছেলে ও ১ মেয়ের সংসারে তার অবস্থান অষ্টম। বাবা আবুল হোসেন (রাহেমাহুল্লাহ), অধ্যাপক (অব.) আর মা জামিলা বেগম (রাহেমাহাল্লাহ), গৃহিনী। ব্যক্তিগত জীবনে জনাব ইসলাম বিবাহিত। স্ত্রী জনাবা ফেরদৌসী আক্তার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া’র ইংরেজি বিভাগে ‘সহকারী অধ্যাপিকা’ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তিনি ২ কন্যা এবং ১ পুত্র সন্তানের জনক। কর্মব্যস্ততার ফাঁকে তিনি বই পড়া, গবেষণা, লেখালেখি আর পরিবারকে নিয়ে সময় কাটাতে পছন্দ করেন। ইতোপূর্বে তার লিখিত ‘সাংবিধানিক আইনের সহজপাঠ’, শিশু আইনের উপরে Juvenile Delinquency in Bangladesh: Identifying the causes with prevention and Rehabilitation এবং ‘বাংলাদেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থা ঃ স্বাধীনতার ৫০ বছর’ শিরোনামে ৩টি বই প্রকাশিত হয়েছে। শিশু আইনের উপরে লিখিত বইটি বিশ্বের মোট ৯টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তাছাড়া জনাব মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম আইন গবেষক ও কলামিস্ট হিসেবে পত্রপত্রিকায় সমসাময়িক বিষয় ও আইন নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করে থাকেন।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ

সাতক্ষীরা জেলা কলারোয়ার কৃতি সন্তান, অতিরিক্ত জেলা-দায়রাজজ তাজুল ইসলাম

পোস্ট করা হয়েছে : ০৪:০২:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩

ডেস্ক রির্পোটঃ

১৯৮৪ সালের ৩১ জানুয়ারি সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলার কুশোডাঙ্গা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০০ সালে এসএসসি ও ২০০২ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে ২০০৬ সালে এলএলবি (অনার্স) ও ২০০৭ সালে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি ও ক্রিমিনাল জাস্টিস বিভাগ থেকে মাস্টার্স এবং উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগ থেকে বিশেষ ডিগ্রি লাভ করেন। বর্তমানে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধীনে এমফিল (লিডিং টু পিএইচডি) প্রোগ্রামে গবেষণারত রয়েছেন। জনাব ইসলাম প্রথমবারেই ৩য় বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) পরীক্ষায় কৃতকার্য হয়ে ‘সহকারী জজ’ হিসেবে খুলনা জেলা জজশীপে যোগদান করেন। অতঃপর পদোন্নতি পেয়ে ‘সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট’ হিসেবে ঢাকায় এবং ‘যুগ্ম জেলা জজ’ হিসেবে ঠাঁকুরগাঁও, মেহেরপুর এবং ঝিনাইদহ জেলা জজশীপে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি ‘অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ’ হিসেবে কুষ্টিয়া জেলা জজশীপে কর্মরত আছেন। মা-বাবার ৭ ছেলে ও ১ মেয়ের সংসারে তার অবস্থান অষ্টম। বাবা আবুল হোসেন (রাহেমাহুল্লাহ), অধ্যাপক (অব.) আর মা জামিলা বেগম (রাহেমাহাল্লাহ), গৃহিনী। ব্যক্তিগত জীবনে জনাব ইসলাম বিবাহিত। স্ত্রী জনাবা ফেরদৌসী আক্তার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া’র ইংরেজি বিভাগে ‘সহকারী অধ্যাপিকা’ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তিনি ২ কন্যা এবং ১ পুত্র সন্তানের জনক। কর্মব্যস্ততার ফাঁকে তিনি বই পড়া, গবেষণা, লেখালেখি আর পরিবারকে নিয়ে সময় কাটাতে পছন্দ করেন। ইতোপূর্বে তার লিখিত ‘সাংবিধানিক আইনের সহজপাঠ’, শিশু আইনের উপরে Juvenile Delinquency in Bangladesh: Identifying the causes with prevention and Rehabilitation এবং ‘বাংলাদেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থা ঃ স্বাধীনতার ৫০ বছর’ শিরোনামে ৩টি বই প্রকাশিত হয়েছে। শিশু আইনের উপরে লিখিত বইটি বিশ্বের মোট ৯টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তাছাড়া জনাব মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম আইন গবেষক ও কলামিস্ট হিসেবে পত্রপত্রিকায় সমসাময়িক বিষয় ও আইন নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করে থাকেন।