ঢাকা ০৩:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৪, ১১ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
চাঁদাবাজির অভিযোগে সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ইমনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা কালিগঞ্জে হয়রানি, ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে বড়শিমলা কারবালা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এইচপিভি টীকাদান কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন ডা: বুলবুল কবীর কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চাই – এ্যাডঃ সৈয়দ ইফতেখার আলী শ্যামনগরে আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার উপর ওরিয়েন্টশন আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই

দেবহাটায় ক্লাস ফাঁকি দিয়ে পার্কে ঘোরাঘুরি শিক্ষার্থীদের আটকালেন ইউএনও

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ০৬:৫৯:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ৯৯ জন পড়েছেন ।

দেবহাটা প্রতিনিধি:

দেবহাটায় স্কুল টাইমে ক্লাস ফাঁকি দিয়ে পার্কে সহ বিভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি করা ৯ শিক্ষার্থীকে আটক করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। রবিবার সকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব শিক্ষার্থীদের আটক করা হয়। আটক হওয়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত। এসময় তাদের নিকট থেকে ৭টি বিভিন্ন মডেলের দামি স্মার্ট ফোন উদ্ধার হয়।
এদিকে আটক হওয়া মধ্যে হাদিপুর আহছানিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬ জনকে একটি পার্ক থেকে এবং টাউনশ্রীপুর শরচ্চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের আরো ৩ শিক্ষার্থী রয়েছে। আটক হওয়া শিক্ষার্থীরা স্কুল টাইমে ক্লাসে না থেকে বিভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি ও মোবাইল ফোনে গেইম এবং টিকটক তৈরীতে ব্যাস্থ ছিল বলে জানা যায়। এঘটনায় হাদিপুর আহছানিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬ জনকে প্রধান শিক্ষকের উপস্থিতিতে মুক্ত করা হয়। সেই সাথে তাদের বিরুদ্ধে স্কুল থেকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন নির্বাহী অফিসার।
এছাড়া টাউনশ্রীপুর শরচ্চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে আটক হওয়া শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষার্থী দাবি করায় তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার উপর দায়িত্ব অর্পন করা হয়।
দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী জানান, স্কুল টাইমে ক্লাস ফাঁকি দিয়ে এসব শিক্ষার্থীরা ঘোরাঘুরি ও মোবাইলে গেম খেলায় মেতে ছিল। আমি তাদেরকে জিজ্ঞেসা করে জানতে পারি তারা স্কুলে না গিয়ে বন্ধুবান্ধবদের সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পরে তাদেকে আমার অফিসে এনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও শিক্ষা কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছি। আগামীতেও এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদাবাজির অভিযোগে সুনামগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা ইমনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

দেবহাটায় ক্লাস ফাঁকি দিয়ে পার্কে ঘোরাঘুরি শিক্ষার্থীদের আটকালেন ইউএনও

পোস্ট করা হয়েছে : ০৬:৫৯:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২২

দেবহাটা প্রতিনিধি:

দেবহাটায় স্কুল টাইমে ক্লাস ফাঁকি দিয়ে পার্কে সহ বিভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি করা ৯ শিক্ষার্থীকে আটক করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। রবিবার সকালে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এসব শিক্ষার্থীদের আটক করা হয়। আটক হওয়া শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত। এসময় তাদের নিকট থেকে ৭টি বিভিন্ন মডেলের দামি স্মার্ট ফোন উদ্ধার হয়।
এদিকে আটক হওয়া মধ্যে হাদিপুর আহছানিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬ জনকে একটি পার্ক থেকে এবং টাউনশ্রীপুর শরচ্চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের আরো ৩ শিক্ষার্থী রয়েছে। আটক হওয়া শিক্ষার্থীরা স্কুল টাইমে ক্লাসে না থেকে বিভিন্ন স্থানে ঘোরাঘুরি ও মোবাইল ফোনে গেইম এবং টিকটক তৈরীতে ব্যাস্থ ছিল বলে জানা যায়। এঘটনায় হাদিপুর আহছানিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬ জনকে প্রধান শিক্ষকের উপস্থিতিতে মুক্ত করা হয়। সেই সাথে তাদের বিরুদ্ধে স্কুল থেকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন নির্বাহী অফিসার।
এছাড়া টাউনশ্রীপুর শরচ্চন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে আটক হওয়া শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষার্থী দাবি করায় তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার উপর দায়িত্ব অর্পন করা হয়।
দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবিএম খালিদ হোসেন সিদ্দিকী জানান, স্কুল টাইমে ক্লাস ফাঁকি দিয়ে এসব শিক্ষার্থীরা ঘোরাঘুরি ও মোবাইলে গেম খেলায় মেতে ছিল। আমি তাদেরকে জিজ্ঞেসা করে জানতে পারি তারা স্কুলে না গিয়ে বন্ধুবান্ধবদের সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পরে তাদেকে আমার অফিসে এনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও শিক্ষা কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছি। আগামীতেও এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।