ঢাকা ০৬:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই সাতক্ষীরা সাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির বর্ধিত সভায় ২৬ অক্টোবর খুলনা রোড মোড় মানব বন্ধনের সিদ্ধান্ত খুলনা প্রেসক্লাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপ-পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় ইঁদুর দমন অভিযান অনুষ্ঠিত  কালিগঞ্জে তরুন দলের কমিটি গঠন সভাপতি সুলতান,সম্পাদক আলতাপ পানি নিষ্কাশনে ইউএনও,র প্রাণপণ চেষ্টা অব্যহত তালার তেঁতুলিয়া ইউনিয়ন আবারও পানিবন্ধী বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ সঃ কে কটুক্তির প্রতিবাদে রূপসা বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

কালীগঞ্জ বসন্তপুর নৌবন্দর টি পুনরায় চালু করতে পরিদর্শন করলেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ০৬:৪২:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুন ২০২২
  • ১৬০ জন পড়েছেন ।

সাতক্ষীরা জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বসন্তপুর নৌবন্দরটি (বর্তমান বিলুপ্তি) পুনরায় চালু করনে অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হবে কিনা তদ্বিষয়ে সম্ভাব্যতা যাচাই করার লক্ষ্যে আধুনিক নৌবন্দরে রূপান্তরের নিমিত্তে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনার প্রেক্ষিতে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করেছে। কমিটির আহবায়ক বি আই ডব্লিউ ডি টি এ ঢাকা এর অতিরিক্ত পরিচালক মো: সাইফুল ইসলাম এর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির নেতৃবৃন্দ ১৮ জুন ২০২২ শনিবার সকাল দশটায় কালীগঞ্জের বসন্তপুর নৌ বন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন। এর আগে নেতৃবৃন্দ কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা খন্দকার রবিউল ইসলামের সভাপতিত্বে বসন্তপুর নৌ বন্দর বিষয়ে প্রয়োজনীয়তা ও যৌতিকতা ভারত বাংলাদেশের মধ্যে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কি কি বিষয়ে গুরুত্ব বহন করতে পারে সে বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও গণ্যমান্য ব্যক্তির সাথে কমিটির নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় করেন।

এ সময় বক্তব্য রাখেন বি আই ডব্লিউ টি এ ঢাকা অতিরিক্ত পরিচালক (বওপ) মোঃ সাইফুল ইসলাম, টিমের সদস্য খুলনা বিআইডব্লিটিএ পশ্চিম ব -দ্বীপ শাখা যুগ্ম পরিচালক মোঃ আশরাফ হোসেন, যশোর নোয়াপাড়া নদীবন্দর বিআইডব্লিটিএ উপ-পরিচালক মোহা: মাসুদ পারভেজ, ঢাকা বি আই ডব্লিউ টি এ ( সার্ভে) হাইড্রোগ্রাফিক বিভাগের উপ-পরিচালক মো: নজরুল হোসেন, ঢাকা বিআইডব্লিউটিএ নৌ-নিটা বিভাগ ( বৈদেশিক পরিবহন) সহকারী পরিচালক মোঃ মামুনুর রশিদ, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সরেজমিনে পরিদর্শন করেন এবং এলাকার নৌবন্দর পুনরায় চালুর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। কালীগঞ্জ উপজেলার বসন্তপুর পোর্ট ( বিলুপ্তি) হতে ভারতের হিঙ্গলগঞ্জ পর্যন্ত কালিন্দী নদী তে নৌরুট চলাচলের ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় আবেদন করলে প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি অনুমোদন করে সরজমিনে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য কমিটি কমিটি গঠন করেন। সাতক্ষীরা জেলার সীমান্তবর্তী ইসামতি কালিন্দী ও কাকশিয়ালী তিন নদীর মোহনা বরাবর স্থাপিত বসন্তপুর রিভার ড্রাইভ ইকোপার্ক ,ইকো পার্ক এলাকায়( বিলুপ্তি) বসন্তপুর পোর্ট হতে ভারতের হিঙ্গলগঞ্জ নৌপথে পণ্য ও মানুষের চলাচলের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়। জানা গেছে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের পূর্বে বসন্তপুর নৌবন্দর বিদ্যমান ছিল। তখন কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন বিভাগের কর্মকাণ্ড চালু ছিল।

১৯৬৫ সালে যুদ্ধের পর উক্ত নৌ রুট টি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও স্থানীয় জনগণ যাতায়াত করতো। স্বাধীনতার পরেও এই পথ দিয়ে ইনফরমালি দুই দেশের মানুষের চলাচল। নৌপথে উল্লেখিত স্থান দিয়ে কালীগঞ্জে বিখ্যাত নাজিমগঞ্জ বাজার ও ভারতের হিঙ্গলগঞ্জ এর মধ্যে বাণিজ্য ও সাধারণ পর্যটকদের যাতায়াত ব্যবস্থা চালু ছিল যা ১৯৯৬ সালের পরে আইনানুগভাবে পুনরায় চালু না করার কারণে সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জৈষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল জাতির পিতার ভাই শেখ নাসের ও তাদের পরিবারের অনেকে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে এই এলাকা দিয়ে ভারতে আগমন আগমন করেন । পানি উন্নয়ন বোর্ডে পরিদর্শন ডাকবাংলোতে মাস খানেক সময় অবস্থান করেন।

বসন্তপুর এলাকায় বসন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নৌরুট চলাকালীন শুল্ক বিভাগের ধারাবাহিকতায় বর্তমানে শুল্ক বিভাগের গুদাম হিসেবে ব্যবহৃত রাম জননী ভবন বিদ্যমান রয়েছে। বর্তমানে নিকটস্থ ভোমরা ল্যান্ড পোর্ট টি প্রস্তাবিত নৌরুট থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। শ্যামনগর, কালিগঞ্জ, আশাশুনি এবং দেবহাটা উপজেলার একাংশের প্রায় ১ লক্ষ ৫০ হাজার পর্যটক চিকিৎসা, ভ্রমণ, বাণিজ্য, ইত্যাদির কারণে ভারতে গমনাগমন করেন। এছাড়া প্রস্তাবিত বসন্তপুর নৌরুট স্থাপিত হলে দূরবর্তী ভোমরা পোর্টে না যেয়ে সহজে সাশ্রয়ীভাবে নৌ রুট ব্যবহার করতে পারবেন। প্রস্তাবিত বসন্তপুর নৌ রুট চালু হলে প্রবাহমান ইচ্ছামতী নদী পথে ভারতের বসিরহাট পোর্ট হতে বাংলাদেশের মংলা পোর্ট পর্যন্ত পণ্য আদান-প্রদান সম্ভব। ফলে বসন্তপুর নৌরুট/নৌরুটে পর্যটকদের চলাচলের ব্যবস্থা হলে স্থানীয় বাণিজ্য ও পর্যটন খাতে উন্নয়নমুখী ভূমিকা রাখবে। নৌপথে পণ্য আদান-প্রদান তুলনামূলক সাশ্রয়ী ফলে বিষয়টি জনগুরুত্বপূর্ণ মনে করে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, প্রশাসন জনপ্রতিনিধি নৌ বন্দর টি বাস্তবায়নে সরকারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ

কালীগঞ্জ বসন্তপুর নৌবন্দর টি পুনরায় চালু করতে পরিদর্শন করলেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ

পোস্ট করা হয়েছে : ০৬:৪২:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুন ২০২২

সাতক্ষীরা জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বসন্তপুর নৌবন্দরটি (বর্তমান বিলুপ্তি) পুনরায় চালু করনে অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক হবে কিনা তদ্বিষয়ে সম্ভাব্যতা যাচাই করার লক্ষ্যে আধুনিক নৌবন্দরে রূপান্তরের নিমিত্তে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নির্দেশনার প্রেক্ষিতে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করেছে। কমিটির আহবায়ক বি আই ডব্লিউ ডি টি এ ঢাকা এর অতিরিক্ত পরিচালক মো: সাইফুল ইসলাম এর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির নেতৃবৃন্দ ১৮ জুন ২০২২ শনিবার সকাল দশটায় কালীগঞ্জের বসন্তপুর নৌ বন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন। এর আগে নেতৃবৃন্দ কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা খন্দকার রবিউল ইসলামের সভাপতিত্বে বসন্তপুর নৌ বন্দর বিষয়ে প্রয়োজনীয়তা ও যৌতিকতা ভারত বাংলাদেশের মধ্যে অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কি কি বিষয়ে গুরুত্ব বহন করতে পারে সে বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও গণ্যমান্য ব্যক্তির সাথে কমিটির নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় করেন।

এ সময় বক্তব্য রাখেন বি আই ডব্লিউ টি এ ঢাকা অতিরিক্ত পরিচালক (বওপ) মোঃ সাইফুল ইসলাম, টিমের সদস্য খুলনা বিআইডব্লিটিএ পশ্চিম ব -দ্বীপ শাখা যুগ্ম পরিচালক মোঃ আশরাফ হোসেন, যশোর নোয়াপাড়া নদীবন্দর বিআইডব্লিটিএ উপ-পরিচালক মোহা: মাসুদ পারভেজ, ঢাকা বি আই ডব্লিউ টি এ ( সার্ভে) হাইড্রোগ্রাফিক বিভাগের উপ-পরিচালক মো: নজরুল হোসেন, ঢাকা বিআইডব্লিউটিএ নৌ-নিটা বিভাগ ( বৈদেশিক পরিবহন) সহকারী পরিচালক মোঃ মামুনুর রশিদ, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সরেজমিনে পরিদর্শন করেন এবং এলাকার নৌবন্দর পুনরায় চালুর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। কালীগঞ্জ উপজেলার বসন্তপুর পোর্ট ( বিলুপ্তি) হতে ভারতের হিঙ্গলগঞ্জ পর্যন্ত কালিন্দী নদী তে নৌরুট চলাচলের ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় আবেদন করলে প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি অনুমোদন করে সরজমিনে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য কমিটি কমিটি গঠন করেন। সাতক্ষীরা জেলার সীমান্তবর্তী ইসামতি কালিন্দী ও কাকশিয়ালী তিন নদীর মোহনা বরাবর স্থাপিত বসন্তপুর রিভার ড্রাইভ ইকোপার্ক ,ইকো পার্ক এলাকায়( বিলুপ্তি) বসন্তপুর পোর্ট হতে ভারতের হিঙ্গলগঞ্জ নৌপথে পণ্য ও মানুষের চলাচলের জন্য প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়। জানা গেছে ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের পূর্বে বসন্তপুর নৌবন্দর বিদ্যমান ছিল। তখন কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন বিভাগের কর্মকাণ্ড চালু ছিল।

১৯৬৫ সালে যুদ্ধের পর উক্ত নৌ রুট টি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও স্থানীয় জনগণ যাতায়াত করতো। স্বাধীনতার পরেও এই পথ দিয়ে ইনফরমালি দুই দেশের মানুষের চলাচল। নৌপথে উল্লেখিত স্থান দিয়ে কালীগঞ্জে বিখ্যাত নাজিমগঞ্জ বাজার ও ভারতের হিঙ্গলগঞ্জ এর মধ্যে বাণিজ্য ও সাধারণ পর্যটকদের যাতায়াত ব্যবস্থা চালু ছিল যা ১৯৯৬ সালের পরে আইনানুগভাবে পুনরায় চালু না করার কারণে সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জৈষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ কামাল জাতির পিতার ভাই শেখ নাসের ও তাদের পরিবারের অনেকে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে এই এলাকা দিয়ে ভারতে আগমন আগমন করেন । পানি উন্নয়ন বোর্ডে পরিদর্শন ডাকবাংলোতে মাস খানেক সময় অবস্থান করেন।

বসন্তপুর এলাকায় বসন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নৌরুট চলাকালীন শুল্ক বিভাগের ধারাবাহিকতায় বর্তমানে শুল্ক বিভাগের গুদাম হিসেবে ব্যবহৃত রাম জননী ভবন বিদ্যমান রয়েছে। বর্তমানে নিকটস্থ ভোমরা ল্যান্ড পোর্ট টি প্রস্তাবিত নৌরুট থেকে ৪৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। শ্যামনগর, কালিগঞ্জ, আশাশুনি এবং দেবহাটা উপজেলার একাংশের প্রায় ১ লক্ষ ৫০ হাজার পর্যটক চিকিৎসা, ভ্রমণ, বাণিজ্য, ইত্যাদির কারণে ভারতে গমনাগমন করেন। এছাড়া প্রস্তাবিত বসন্তপুর নৌরুট স্থাপিত হলে দূরবর্তী ভোমরা পোর্টে না যেয়ে সহজে সাশ্রয়ীভাবে নৌ রুট ব্যবহার করতে পারবেন। প্রস্তাবিত বসন্তপুর নৌ রুট চালু হলে প্রবাহমান ইচ্ছামতী নদী পথে ভারতের বসিরহাট পোর্ট হতে বাংলাদেশের মংলা পোর্ট পর্যন্ত পণ্য আদান-প্রদান সম্ভব। ফলে বসন্তপুর নৌরুট/নৌরুটে পর্যটকদের চলাচলের ব্যবস্থা হলে স্থানীয় বাণিজ্য ও পর্যটন খাতে উন্নয়নমুখী ভূমিকা রাখবে। নৌপথে পণ্য আদান-প্রদান তুলনামূলক সাশ্রয়ী ফলে বিষয়টি জনগুরুত্বপূর্ণ মনে করে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, প্রশাসন জনপ্রতিনিধি নৌ বন্দর টি বাস্তবায়নে সরকারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।