ঢাকা ০৩:৪৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই সাতক্ষীরা সাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির বর্ধিত সভায় ২৬ অক্টোবর খুলনা রোড মোড় মানব বন্ধনের সিদ্ধান্ত খুলনা প্রেসক্লাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপ-পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় ইঁদুর দমন অভিযান অনুষ্ঠিত  কালিগঞ্জে তরুন দলের কমিটি গঠন সভাপতি সুলতান,সম্পাদক আলতাপ পানি নিষ্কাশনে ইউএনও,র প্রাণপণ চেষ্টা অব্যহত তালার তেঁতুলিয়া ইউনিয়ন আবারও পানিবন্ধী বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ সঃ কে কটুক্তির প্রতিবাদে রূপসা বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে সাতক্ষীরার মেয়র

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ০৫:০৪:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ মে ২০২২
  • ১৮৬ জন পড়েছেন ।

গাজী ফারহাদ:

সাতক্ষীরা পৌর মেয়রের তাজকিন আহমেদ চিশতির বিরুদ্ধে ১০ কাউন্সিলের করা অভিযোগের বেশ কয়েকটির সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। প্রাথমিক তদন্তে ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎতের সত্যতা পেয়েছে দুদক। তবে অভিযোগ রয়েছে ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাসকিন আহমেদ চিশতি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাতক্ষীরা পৌরসভার এক কর্মকর্তা বলেন, পৌরসভার হিসাব শাখার ক্যাশবুক পর্যালোচনায় দেখা যায় যে , ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের সাতাশ লক্ষ পঁয়তাল্লিশ হাজার পাচ শত আটচল্লিশ, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে উনষাট লক্ষ ছিয়াশি হাজার উনপঞ্চাশ, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে সাতান্ন লক্ষ সাতষট্টি হাজার দুইশত তেতত্রিশ, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে যাট লক্ষ একশত বিরাশি ২০২০-২১ অর্থ বছরে উনআশি লক্ষ ছত্রিশ হাজার আটশত তিয়াত্তর, টাকা এবং ২০২১-২২ অর্থ বছরে চৌদ্দ লক্ষ বাইশ হাজার আটশত তিয়াত্তর টাকা ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে কোন প্রকার কাজ না করে রাস্তা সংস্কার এর নামে টাকা উত্তোলন করেছে মেয়র মহোদয়।

এদিকে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাসকিন আহমেদ চিশতী কাজ না করে ভুয়া বিল ভাউচার দেখিয়ে টাকা বিভিন্ন বেনামী ব্যাংক একাউন্টে নিতেন। তবে গত ২০ সালের ১ অক্টোবর তের লক্ষ ১১ হাজার টাকা সাইথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের সাতক্ষীরা শাখা মেয়রের ব্যক্তিগত লোন একাউন্টে জমা করা হয়।

এদিকে সাতক্ষীরা পৌর সভার হিসাব রক্ষক অফিসের অফিস সহকারি নাজমুল হুদা জানান, গত কয়েক মাস আগে মেয়র মহোদয়ের মেয়রের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা শাহীন ভাই মেয়ের মহোদয়ের পক্ষে আমাদের অফিস থেকে পৌরসভার রাস্তার কাজ বাবদ ৫ লক্ষ টাকার চেক গ্রহন করেন।

প্রমাণিত অভিযোগগুলোর মধ্যে উলে­খযোগ্য স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) (সংশোধন) আইন, ২০১০ এর ১৯ এর (২) (ছ) নং ধারা অনুসারে পৌরসভা মেয়র বা কাউন্সিলর কর্তৃক পৌরসভার কোন ঠিকাদারী কাজে যুক্ত হওয়ার সুযোগ নেই। কিন্তু মেয়র তাজকিন আহমেদ পৌরসভা থেকে ঠিকাদারির জন্য ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ করেন। যা ওই তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। তদন্তের প্রতিবেদন ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি ।

পৌর কাউন্সিলর কাজী ফিরোজ হাসান বলেন, কমপক্ষে ১০টি খাতে পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে কারো সঙ্গে পরামর্শ না করে গরীব লোকজনকে আর্থিক সাহায্য বাবদ ১ কোটি ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ, ব্যক্তিস্বার্থে ৮০ লাখ টাকার পানির বিল মওকুফ, ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য পৌরসভার টাকায় গাড়ির তেল কেনাসহ প্রমোদ ভ্রমণ, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে পৌরসভার আর্থিক ক্ষতি, বিধি ভঙ্গ করে পৌরসভার বিভিন্ন হাট-বাজার ইজারা দেওয়া এবং অনৈতিক আর্থিক সুবিধা নেওয়ার জন্য বাজেট ছাড়াই টেন্ডার দেওয়া উলে­খযোগ্য। এসব বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু তদন্তের সিদ্ধান্ত আসেনি। এছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক প্রথমিক তদন্তে আমাদের অভিযোগের মধ্যে অনেকগুলোর সত্যতা পেয়েছে।

এদিকে গত (২৭ এপ্রিল) মেয়রের দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত আসে দুদক। তদন্তের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ঐদিন রাত ৯টায় একটি পোস্ট করে বিষয়টি জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সাতক্ষীরা পৌরসভার কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী, কাউন্সিলর ও মেয়রের বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে বিভিন্ন রাস্তা সংস্কারের নামে ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে প্রায় ৩ কোটি টাকা, বিভিন্ন অনুদানের টাকা এবং ট্রেড লাইসেন্স/পানির বিল/হোল্ডিং করের অর্থআত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এই অভিযোগের পরিপ্রেপিক্ষে দুদক খুলনার সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায় ও মো. আল-আমীনের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম সাতক্ষীরা পৌরসভায় বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় অভিযান চালায়। অভিযানকালে মেয়র তাজকিন আহমেদ অভিযোগের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিল ভাউচার, রেজিস্টার দেখান।

এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য সরেজমিনে কয়েকটি প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করে। রাস্তা সংস্কারের নামে উত্তোলিত বিলের ভাউচার যাচাইকালে বেশকিছু অসঙ্গতি রয়েছে বলে দুদক টিমের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাপ্ত নথিপত্র যাচাই-বাছাই করে কমিশন বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করবে এনফোর্সমেন্ট টিম।

এসব বিষয়ে জানতে সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাসকিন আহমেদ চিশতি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়।

উল্লেখ্য, গত ১৩ জানুয়ারি ২০২২ সাতক্ষীরা পৌরসভার ১১জন কাউন্সিলর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এদিকে স্থানীয় মন্ত্রণালয়ের একটি বিশেষ সূত্রে জানা গেছে মেয়র চিশতীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ গুলোর যথাযথ তদন্তের জন্য মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ

ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে সাতক্ষীরার মেয়র

পোস্ট করা হয়েছে : ০৫:০৪:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ মে ২০২২

গাজী ফারহাদ:

সাতক্ষীরা পৌর মেয়রের তাজকিন আহমেদ চিশতির বিরুদ্ধে ১০ কাউন্সিলের করা অভিযোগের বেশ কয়েকটির সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। প্রাথমিক তদন্তে ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎতের সত্যতা পেয়েছে দুদক। তবে অভিযোগ রয়েছে ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে ৩ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাসকিন আহমেদ চিশতি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাতক্ষীরা পৌরসভার এক কর্মকর্তা বলেন, পৌরসভার হিসাব শাখার ক্যাশবুক পর্যালোচনায় দেখা যায় যে , ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের সাতাশ লক্ষ পঁয়তাল্লিশ হাজার পাচ শত আটচল্লিশ, ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে উনষাট লক্ষ ছিয়াশি হাজার উনপঞ্চাশ, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে সাতান্ন লক্ষ সাতষট্টি হাজার দুইশত তেতত্রিশ, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে যাট লক্ষ একশত বিরাশি ২০২০-২১ অর্থ বছরে উনআশি লক্ষ ছত্রিশ হাজার আটশত তিয়াত্তর, টাকা এবং ২০২১-২২ অর্থ বছরে চৌদ্দ লক্ষ বাইশ হাজার আটশত তিয়াত্তর টাকা ভূয়া বিল ভাউচারের মাধ্যমে কোন প্রকার কাজ না করে রাস্তা সংস্কার এর নামে টাকা উত্তোলন করেছে মেয়র মহোদয়।

এদিকে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাসকিন আহমেদ চিশতী কাজ না করে ভুয়া বিল ভাউচার দেখিয়ে টাকা বিভিন্ন বেনামী ব্যাংক একাউন্টে নিতেন। তবে গত ২০ সালের ১ অক্টোবর তের লক্ষ ১১ হাজার টাকা সাইথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের সাতক্ষীরা শাখা মেয়রের ব্যক্তিগত লোন একাউন্টে জমা করা হয়।

এদিকে সাতক্ষীরা পৌর সভার হিসাব রক্ষক অফিসের অফিস সহকারি নাজমুল হুদা জানান, গত কয়েক মাস আগে মেয়র মহোদয়ের মেয়রের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা শাহীন ভাই মেয়ের মহোদয়ের পক্ষে আমাদের অফিস থেকে পৌরসভার রাস্তার কাজ বাবদ ৫ লক্ষ টাকার চেক গ্রহন করেন।

প্রমাণিত অভিযোগগুলোর মধ্যে উলে­খযোগ্য স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) (সংশোধন) আইন, ২০১০ এর ১৯ এর (২) (ছ) নং ধারা অনুসারে পৌরসভা মেয়র বা কাউন্সিলর কর্তৃক পৌরসভার কোন ঠিকাদারী কাজে যুক্ত হওয়ার সুযোগ নেই। কিন্তু মেয়র তাজকিন আহমেদ পৌরসভা থেকে ঠিকাদারির জন্য ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ করেন। যা ওই তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে। তদন্তের প্রতিবেদন ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি ।

পৌর কাউন্সিলর কাজী ফিরোজ হাসান বলেন, কমপক্ষে ১০টি খাতে পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলা হয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে কারো সঙ্গে পরামর্শ না করে গরীব লোকজনকে আর্থিক সাহায্য বাবদ ১ কোটি ৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ, ব্যক্তিস্বার্থে ৮০ লাখ টাকার পানির বিল মওকুফ, ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য পৌরসভার টাকায় গাড়ির তেল কেনাসহ প্রমোদ ভ্রমণ, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে পৌরসভার আর্থিক ক্ষতি, বিধি ভঙ্গ করে পৌরসভার বিভিন্ন হাট-বাজার ইজারা দেওয়া এবং অনৈতিক আর্থিক সুবিধা নেওয়ার জন্য বাজেট ছাড়াই টেন্ডার দেওয়া উলে­খযোগ্য। এসব বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু তদন্তের সিদ্ধান্ত আসেনি। এছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক প্রথমিক তদন্তে আমাদের অভিযোগের মধ্যে অনেকগুলোর সত্যতা পেয়েছে।

এদিকে গত (২৭ এপ্রিল) মেয়রের দুর্নীতির বিষয়ে তদন্ত আসে দুদক। তদন্তের বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ঐদিন রাত ৯টায় একটি পোস্ট করে বিষয়টি জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সাতক্ষীরা পৌরসভার কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী, কাউন্সিলর ও মেয়রের বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে বিভিন্ন রাস্তা সংস্কারের নামে ভুয়া বিল ভাউচার তৈরি করে প্রায় ৩ কোটি টাকা, বিভিন্ন অনুদানের টাকা এবং ট্রেড লাইসেন্স/পানির বিল/হোল্ডিং করের অর্থআত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। এই অভিযোগের পরিপ্রেপিক্ষে দুদক খুলনার সহকারী পরিচালক বিজন কুমার রায় ও মো. আল-আমীনের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম সাতক্ষীরা পৌরসভায় বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় অভিযান চালায়। অভিযানকালে মেয়র তাজকিন আহমেদ অভিযোগের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিল ভাউচার, রেজিস্টার দেখান।

এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য সরেজমিনে কয়েকটি প্রকল্প এলাকা পরিদর্শন করে। রাস্তা সংস্কারের নামে উত্তোলিত বিলের ভাউচার যাচাইকালে বেশকিছু অসঙ্গতি রয়েছে বলে দুদক টিমের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রাপ্ত নথিপত্র যাচাই-বাছাই করে কমিশন বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করবে এনফোর্সমেন্ট টিম।

এসব বিষয়ে জানতে সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাসকিন আহমেদ চিশতি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া যায়।

উল্লেখ্য, গত ১৩ জানুয়ারি ২০২২ সাতক্ষীরা পৌরসভার ১১জন কাউন্সিলর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
এদিকে স্থানীয় মন্ত্রণালয়ের একটি বিশেষ সূত্রে জানা গেছে মেয়র চিশতীর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ গুলোর যথাযথ তদন্তের জন্য মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম সচিবের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটি তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।