আবুল কালাম বিন আকবার :-
গতকাল এবং আজ সূর্যের তাপ ৩৬* ও ৩৮* ডিগ্রী, যেটি রোজার সময়ে অনেক বেশি গরম ও পানিশূন্যতার কারণ। রোজার সময়ে দীর্ঘ সময় পানাহার থেকে বিরত থাকতে হয়। এ কারণে এমনিতেই মানুষ পানিশূণ্যতাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত হতে পারেন। তার ওপর এ বছর চৈত্র ও বৈশাখ মাসের দীর্ঘ ও উত্তপ্ত দিনের বেলা রোজা রাখতে গিয়ে পনিশূন্যতায় ভুগছে অধিক মানুষ।
বিভিন্ন মেডিকেলের অভিজ্ঞ কনসালটেন্টরা বলছেন, পানিশূন্যতার কারণে হার্ট রেট কিংবা প্রেশার কমে গুরুতর বিপত্তি হতে পারে।
“যারা রোজা পালন করেন তাদের রোজা পালনের সঙ্গে সঙ্গে পানিশূন্যতা যেন কোনো ভাবে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। বিশেষ করে বয়স্কদের। নিয়মমতো যথেষ্ট পানি পান করলে তারা এ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন।
চিকিৎসক ও পুষ্টিবিদরা পানিশূন্যতা থেকে মুক্ত থাকার জন্য করনীয় সম্পর্কে বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন।
# ইফতার ও সেহরির মধ্যকার সময়ে পর্যাপ্ত পানি পান করা।
# সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়া
# ইফতারে ফলের রস ও ফলের পরিমাণ বেশি রাখা।
# সরাসরি রোদে না যাওয়া,
# অতিরিক্ত খাবার না খাওয়া,
# প্রয়োজনে ডাবের পানি বা খাবার স্যালাইন পান করা,
# হালকা শরীর চর্চা করা