ঢাকা ১২:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৪, ৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ দেশ নায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বেই আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চাই – এ্যাডঃ সৈয়দ ইফতেখার আলী শ্যামনগরে আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবস্থাপনার উপর ওরিয়েন্টশন আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই সাতক্ষীরা সাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির বর্ধিত সভায় ২৬ অক্টোবর খুলনা রোড মোড় মানব বন্ধনের সিদ্ধান্ত খুলনা প্রেসক্লাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপ-পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় ইঁদুর দমন অভিযান অনুষ্ঠিত 

সেনবাগে স্কুল ভবন নির্মাণ কাজে অনিয়মের অভিযোগ

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ১০:১৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ এপ্রিল ২০২২
  • ২৮০ জন পড়েছেন ।

মোজাম্মেল হক লিটন, নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ নোয়াখালীর সেনবাগের দক্ষিণ শ্রীপদ্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ কাজে তদারকি প্রতিষ্ঠান ও ঠিকাদারের যোগসাজশে লাগাম ছাড়া অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়,পিইডিপি-৪ প্রাইমারি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় দক্ষিণ শ্রীপদ্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য আনুমানিক ১ কোটি ১২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ও সেনবাগ উপজেলা (এলজিইডি) তত্বাবধানে পরিচালিত ওই প্রকল্প বাস্তবায়নকল্পে কাজের দায়িত্ব পান মেসার্স রনি ব্রাদাস নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। দক্ষিণ শ্রীপদ্দী সরকারি বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. শেখ আহমদ অভিযোগ করে বলেন,নিম্ন মানের ইট, বালি,কনা,পাথর ও সস্তা দামের রড দিয়ে কাজ শুরু করলেও সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী কার্যকর কোন বাধা দেননি। এ বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলছে প্রায় এক বছর ধরে। বর্তমানে এ প্রকল্প কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। কিন্তু ভবনের বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট ফাটল দেখা দেয়।

ঠিকাদারের লোকজন রং দিয়ে এসব ফাটল ঢেকে দিচ্ছে। এ অনিয়ম ও দুর্নীতির জন্য স্থানীয় এলকাবাসী দুষছেন, এলজিইডির সেনবাগ উপজেলা প্রকৌশলী মো.শাহিনুর আলমের ভূমিকাকে। স্থানীয়দের অভিযোগ, তদারকি প্রতিষ্ঠানের উপজেলা প্রকৌশলী ও একজন উপ-সহকারী প্রকৌশলীর ছত্রছাছায়ায় শিডিউল অমান্য করে বেজায় নিম্নমানের কাজ করার সুযোগ পায় সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার। ভবনের জানালা গুলোও মানসম্পন্ন দেওয়া হয়নি। নির্মাণ ক্ষেত্রে দরপত্রের শর্ত লঙ্ঘন হয়েছে পদে পদে? সেনবাগ উপজেলা প্রকৌশলীর নির্দেশনায় ও মাঠ পর্যায়ে এ কাজের তদারকি করছে একজন উপ-সহকারি প্রকৌশলী। অভিযোগ রয়েছে,অভিযোগের পরও বিদ্যালয় নির্মাণ কাজে স্থানীয় এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে যথাযথ তদারকি করতে দেখা যায় নি । এ সুযোগকের ষোল আনাই কাজে লাগিয়ে নির্মাণ কাজ চালিয়ে যায় ঠিকাদার। এ অনিয়ম রোধে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেরও কার্যকর সঠিক তদারকি ছিলনা। দক্ষিণ শ্রীপদ্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো.শেখ আহমদ অভিযোগ করে বলেন, পাইলিং করার সময় পাইলিংয়ের মাথায় স্টিলের প্লেট ব্যবহার করা হয়নি। পাইলিং করার সময় প্রতিটি পিলার ৪ থেকে ৫ফিট ভেঙ্গে যায়। ভবনে সঠিক ভাবে ওয়াটার কিউরও দেয়া হয়নি। আমরা পানি দিতে চাইলে তারা আমাদেরকে বাধা দেয় । প্রধান শিক্ষক শেখ আহমদ অভিযোগ করে আরও বলেন, ঢালাইয়ের সাথে লোকাল বালু ও এবং শীতলপুরি বাংলা রড,সিমেন্ট ব্যবহার করে। প্লাষ্টার নিম্নমানের করা হয়। নিম্নমানের ইট ব্যবহার করে গাথুনি, দেয়ালসহ পুরো ভবনের কাজ করা হয়। বিল্ডিংয়ের ফ্লোর এবং সিঁড়ির পিনিসিং নেই। শ্রেণি কক্ষের পার্টিশান দেয়াল গুলোর ছাদ বিমের নিচে জয়েন্ট গুলোতে ফাটল ধরেছে। বিভিন্ন দেয়ালে ছোট ছোট ফাটল দেখা দিলে সিলালের সাথে চক পাউডার দিয়ে রংয়ের কাজ চালায় ঠিকাদারের লোকজন। এতে আমরা বাধা দিলে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় তদারকি প্রতিষ্ঠান।

জানালার সানসেটের প্লাষ্টার গুলো ফেটে গেছে। ছাদ ঢালাইয়ে বড় সাইজের নিম্নমানের কনা ও তিন নম্বর পাথর স্টোন ব্যবহার করা হয়। সর্বশেষ ভবনে নিম্নমানের রংয়ের কাজ শুরু করা হয়। বিদ্যালয় নির্মাণে নিন্মমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের কথা একাধিকবার উপজেলা এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কার্যকর কোন প্রতিকার মেলেনি। অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স রনি ব্রাসার্সের কর্ণধার জহিরুল ইসলাম লিটন অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন নিম্নমানের কাজ করা হয়নি। কোনো অভিযোগ থাকলে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা প্রকৌশলীকে অভিযোগ করতে বলেন।এ বিষয়ে সেনবাগ উপজেলা প্রকৌশলী মো.শাহিনুর আলম বলেন,এ প্রকল্প বাস্তবায়নকল্পে আনুমানিক ৯২ লক্ষ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। ঠিকাদার এখনো কাজ করছে। ঊনিতো কাজ শেষ করে যায়নি। এরপরে ক্রটি থাকলে ঠিক করে দেওয়ার সুযোগ আছে। তিনি আরও বলেন, ইট নোয়াখালী এলাকায় যে রকম পাওয়া যায়। সে রকম ভালো আরকি,সে রকমই আছে।

নোয়াখালী এলাকার ইট অন্য এলাকার ইটের চেয়ে কোয়ালিটি একটু কম থাকে। এক প্রশ্নের জবাবে প্রকৌশলী বলেন, উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের যোগসাজশে নিম্নমানের কাজ হয়না। এটা ভুল ধারণা। ঠিকাদার কাজ করে আমরা দেখা শুনা করি। আমার অনেক জায়গায় এক সাথে কাজ চলে সব জায়গায় আমরা যেতে পারিনা। হয়তোবা এ ফাঁকে ঠিকাদার খারাপ কাজ করলেও খবর পেলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি। প্রকৌশলী মো.শাহিনুর আলম বলেন, সেনবাগ অভিযোগের জায়গা।প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এক মিটিংয়ে বলছে এ এলাকায় এত কম্পেলেন। সেও কোনো এক সময় এখানে চাকরি করে গেছে। সেও এক মিটিংয়ে বলছে এটা রেকর্ড করা। সেনবাগ এটা অভিযোগের জায়গা। এ বিষয় গুলো আমরা কানেই নেয়না। মানুষের অভিযোগ আমি বিশ্বাস করিনা। আমার সাথে আসতে হলে চ্যালেঞ্জে আসতে হবে। সেনবাগ,নোয়াখালী এলাকার অধিকাংশ লোকজন মিথ্যা অভিযোগ বলে তিনি মন্তব্য করেন।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

কালিগঞ্জে বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও অসচ্ছল ব্যক্তিদের চেক বিতরণ

সেনবাগে স্কুল ভবন নির্মাণ কাজে অনিয়মের অভিযোগ

পোস্ট করা হয়েছে : ১০:১৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৪ এপ্রিল ২০২২

মোজাম্মেল হক লিটন, নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ নোয়াখালীর সেনবাগের দক্ষিণ শ্রীপদ্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ কাজে তদারকি প্রতিষ্ঠান ও ঠিকাদারের যোগসাজশে লাগাম ছাড়া অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়,পিইডিপি-৪ প্রাইমারি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় দক্ষিণ শ্রীপদ্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য আনুমানিক ১ কোটি ১২ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ও সেনবাগ উপজেলা (এলজিইডি) তত্বাবধানে পরিচালিত ওই প্রকল্প বাস্তবায়নকল্পে কাজের দায়িত্ব পান মেসার্স রনি ব্রাদাস নামের একটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। দক্ষিণ শ্রীপদ্দী সরকারি বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো. শেখ আহমদ অভিযোগ করে বলেন,নিম্ন মানের ইট, বালি,কনা,পাথর ও সস্তা দামের রড দিয়ে কাজ শুরু করলেও সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী কার্যকর কোন বাধা দেননি। এ বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলছে প্রায় এক বছর ধরে। বর্তমানে এ প্রকল্প কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। কিন্তু ভবনের বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট ফাটল দেখা দেয়।

ঠিকাদারের লোকজন রং দিয়ে এসব ফাটল ঢেকে দিচ্ছে। এ অনিয়ম ও দুর্নীতির জন্য স্থানীয় এলকাবাসী দুষছেন, এলজিইডির সেনবাগ উপজেলা প্রকৌশলী মো.শাহিনুর আলমের ভূমিকাকে। স্থানীয়দের অভিযোগ, তদারকি প্রতিষ্ঠানের উপজেলা প্রকৌশলী ও একজন উপ-সহকারী প্রকৌশলীর ছত্রছাছায়ায় শিডিউল অমান্য করে বেজায় নিম্নমানের কাজ করার সুযোগ পায় সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার। ভবনের জানালা গুলোও মানসম্পন্ন দেওয়া হয়নি। নির্মাণ ক্ষেত্রে দরপত্রের শর্ত লঙ্ঘন হয়েছে পদে পদে? সেনবাগ উপজেলা প্রকৌশলীর নির্দেশনায় ও মাঠ পর্যায়ে এ কাজের তদারকি করছে একজন উপ-সহকারি প্রকৌশলী। অভিযোগ রয়েছে,অভিযোগের পরও বিদ্যালয় নির্মাণ কাজে স্থানীয় এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে যথাযথ তদারকি করতে দেখা যায় নি । এ সুযোগকের ষোল আনাই কাজে লাগিয়ে নির্মাণ কাজ চালিয়ে যায় ঠিকাদার। এ অনিয়ম রোধে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষেরও কার্যকর সঠিক তদারকি ছিলনা। দক্ষিণ শ্রীপদ্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মো.শেখ আহমদ অভিযোগ করে বলেন, পাইলিং করার সময় পাইলিংয়ের মাথায় স্টিলের প্লেট ব্যবহার করা হয়নি। পাইলিং করার সময় প্রতিটি পিলার ৪ থেকে ৫ফিট ভেঙ্গে যায়। ভবনে সঠিক ভাবে ওয়াটার কিউরও দেয়া হয়নি। আমরা পানি দিতে চাইলে তারা আমাদেরকে বাধা দেয় । প্রধান শিক্ষক শেখ আহমদ অভিযোগ করে আরও বলেন, ঢালাইয়ের সাথে লোকাল বালু ও এবং শীতলপুরি বাংলা রড,সিমেন্ট ব্যবহার করে। প্লাষ্টার নিম্নমানের করা হয়। নিম্নমানের ইট ব্যবহার করে গাথুনি, দেয়ালসহ পুরো ভবনের কাজ করা হয়। বিল্ডিংয়ের ফ্লোর এবং সিঁড়ির পিনিসিং নেই। শ্রেণি কক্ষের পার্টিশান দেয়াল গুলোর ছাদ বিমের নিচে জয়েন্ট গুলোতে ফাটল ধরেছে। বিভিন্ন দেয়ালে ছোট ছোট ফাটল দেখা দিলে সিলালের সাথে চক পাউডার দিয়ে রংয়ের কাজ চালায় ঠিকাদারের লোকজন। এতে আমরা বাধা দিলে কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় তদারকি প্রতিষ্ঠান।

জানালার সানসেটের প্লাষ্টার গুলো ফেটে গেছে। ছাদ ঢালাইয়ে বড় সাইজের নিম্নমানের কনা ও তিন নম্বর পাথর স্টোন ব্যবহার করা হয়। সর্বশেষ ভবনে নিম্নমানের রংয়ের কাজ শুরু করা হয়। বিদ্যালয় নির্মাণে নিন্মমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের কথা একাধিকবার উপজেলা এলজিইডি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কার্যকর কোন প্রতিকার মেলেনি। অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স রনি ব্রাসার্সের কর্ণধার জহিরুল ইসলাম লিটন অভিযোগ নাকচ করে দিয়ে বলেন নিম্নমানের কাজ করা হয়নি। কোনো অভিযোগ থাকলে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও উপজেলা প্রকৌশলীকে অভিযোগ করতে বলেন।এ বিষয়ে সেনবাগ উপজেলা প্রকৌশলী মো.শাহিনুর আলম বলেন,এ প্রকল্প বাস্তবায়নকল্পে আনুমানিক ৯২ লক্ষ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। ঠিকাদার এখনো কাজ করছে। ঊনিতো কাজ শেষ করে যায়নি। এরপরে ক্রটি থাকলে ঠিক করে দেওয়ার সুযোগ আছে। তিনি আরও বলেন, ইট নোয়াখালী এলাকায় যে রকম পাওয়া যায়। সে রকম ভালো আরকি,সে রকমই আছে।

নোয়াখালী এলাকার ইট অন্য এলাকার ইটের চেয়ে কোয়ালিটি একটু কম থাকে। এক প্রশ্নের জবাবে প্রকৌশলী বলেন, উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের যোগসাজশে নিম্নমানের কাজ হয়না। এটা ভুল ধারণা। ঠিকাদার কাজ করে আমরা দেখা শুনা করি। আমার অনেক জায়গায় এক সাথে কাজ চলে সব জায়গায় আমরা যেতে পারিনা। হয়তোবা এ ফাঁকে ঠিকাদার খারাপ কাজ করলেও খবর পেলে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করি। প্রকৌশলী মো.শাহিনুর আলম বলেন, সেনবাগ অভিযোগের জায়গা।প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এক মিটিংয়ে বলছে এ এলাকায় এত কম্পেলেন। সেও কোনো এক সময় এখানে চাকরি করে গেছে। সেও এক মিটিংয়ে বলছে এটা রেকর্ড করা। সেনবাগ এটা অভিযোগের জায়গা। এ বিষয় গুলো আমরা কানেই নেয়না। মানুষের অভিযোগ আমি বিশ্বাস করিনা। আমার সাথে আসতে হলে চ্যালেঞ্জে আসতে হবে। সেনবাগ,নোয়াখালী এলাকার অধিকাংশ লোকজন মিথ্যা অভিযোগ বলে তিনি মন্তব্য করেন।