ঢাকা ০৬:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই সাতক্ষীরা সাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির বর্ধিত সভায় ২৬ অক্টোবর খুলনা রোড মোড় মানব বন্ধনের সিদ্ধান্ত খুলনা প্রেসক্লাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপ-পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় ইঁদুর দমন অভিযান অনুষ্ঠিত  কালিগঞ্জে তরুন দলের কমিটি গঠন সভাপতি সুলতান,সম্পাদক আলতাপ পানি নিষ্কাশনে ইউএনও,র প্রাণপণ চেষ্টা অব্যহত তালার তেঁতুলিয়া ইউনিয়ন আবারও পানিবন্ধী বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ সঃ কে কটুক্তির প্রতিবাদে রূপসা বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

এক কোটি ‘ফ্যামিলি কার্ডে’ টিসিবি পণ্য, বিক্রি শুরু ২০ মার্চ

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ০৭:৩২:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ মার্চ ২০২২
  • ৩০৩ জন পড়েছেন ।
সাশ্রয়ীমূল্যে পণ্য বিক্রি করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে এ পণ্য কেনা যাবে।
৩ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ধাপে সাশ্রয়ীমূল্যে ফ্যামিলি কার্ডধারীরা টিসিবির পণ্য কিনতে পারবেন।
উপকারভোগী নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্থানীয় জনসংখ্যা, দারিদ্র্যের সূচক বিবেচনা করা হয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় ৫৭ লাখ ১০ হাজার উপকারভোগীর তালিকা করা হয়েছে।
করোনাকালে দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নগদ সহায়তা দিতে যে তালিকা তৈরি করা হয়েছিল, তার মধ্য থেকে ৩০ লাখ পরিবার এ বিশেষ কার্ড পাচ্ছে।
এ কার্ডের মাধ্যমে একসঙ্গে পণ্য কিনতে পারবেন ঢাকা ও বরিশাল সিটি ছাড়া সারা দেশের ৮৭ লাখ ১০ হাজার মানুষ।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এবং বরিশাল সিটি করপোরেশন ফ্যামিলি কার্ডের আওতার বাইরে থাকবে। ঢাকার দুই সিটির ১২ লাখ এবং বরিশালের ৯০ হাজার উপকারভোগী পরিবারকে টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে পণ্য কিনতে হবে।
 ২০ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রথমপর্বে এক কোটি উপকারভোগী পরিবারের মাঝে দুই লিটার সয়াবিন তেল (১১০ টাকা লিটার দরে), দুই কেজি চিনি (৫৫ টাকা দরে), দুই কেজি মসুর ডাল (৬৫ টাকা দরে)
 দ্বিতীয় ধাপে ৩ এপ্রিল থেকে এসব পণ্যের সঙ্গে আরও দুই কেজি ছোলা (প্রতি কেজি ৫০ টাকা) যুক্ত হবে।’
বিস্তারিত জানুন-দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু খাদ্য দ্রব্যের দাম বেড়েই চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন সীমিত আয়ের মানুষরা।

ওইসব সীমিত আয়ের মানুষ যেন কম দামে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করতে পারেন, সে জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে চাল, ডাল, চিনি, তেল ও পেঁয়াজের মতো কিছু পণ্য খোলাবাজারে বিক্রি করছে।

এক কোটি তালিকাভুক্ত পরিবারে ‘ফ্যামিলি কার্ডে’র মাধ্যমে আগামী রোববার (২০ মার্চ) থেকে পণ্য বিক্রি শুরু করতে যাচ্ছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।

ঢাকা সিটি করপোরেশনের বাইরে সারা দেশে একযোগে চলবে এই কার্যক্রম।

টিসিবি জানিয়েছে, ইতিমধ্যে এক কোটি পরিবারের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।

টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টিসিবি বলছে, আগামী ২০ মার্চ থেকে ঢাকা সিটি করপোরেশনের বাইরে সারাদেশে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম একযোগে (১ম পর্ব) শুরু হবে।

এ বিষ‌য়ে টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির গণমধ্যমকে ব‌লেন, আগামী ২০ মার্চ থেকে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ঢাকা সি‌টি‌র বাইরে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের প্রথম পর্ব শুরু হ‌বে। ফ্যামিলি কার্ড জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকার প্র‌তি‌নি‌ধি ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার ও ওয়ার্ড কাউন্সিলররা দি‌চ্ছেন।

টি‌সি‌বি সূ‌ত্রে জানা গে‌ছে, ফ্যামিলি কার্ড দিয়ে ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে একজন ক্রেতা ৫৫ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ ২ কেজি চিনি, ৬৫ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মসুর ডাল, ১১০ টাকা দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল ও ৩০ টাকা কেজি দ‌রে ২ থেকে ৫ কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন।

কারা পাচ্ছেন ‘ফ্যামিলি কার্ড’?

সূত্র জানায়, করোনাকালে প্রধানমন্ত্রীর নগদ অর্থ সহায়তা পেয়েছেন ৩৮ লাখ ৫০ হাজার সুবিধাভোগী। তাদের সবাই এ ‘ফ্যামিলি কার্ডে’র আওতাভুক্ত হচ্ছেন। এর সঙ্গে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে আরও ৬১ লাখ ৫০ হাজার পরিবার।

কী কী পণ্য পাওয়া যাবে ফ্যামিলি কার্ডে এবং দাম কত?

টিসিবি জানিয়েছে, ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে একসঙ্গে দুই লিটার ভোজ্যতেল, দুই কেজি চিনি, দুই কেজি ছোলা, দুই কেজি মসুর ডাল ও পাঁচ কেজি পেঁয়াজের প্যাকেট দেওয়া হবে।

প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১১০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, মসুর ডাল ৬৫ টাকা, পেঁয়াজ ৩০ টাকা দরে বিক্রি করবে টিসিবি। তবে ছোলার দাম এখনও নির্ধারণ করা হয়নি।

একজন কার্ডধারী কতবার পণ্য পাবেন? 

প্রত্যেক কার্ডধারী রোজার আগে এবং রোজার মধ্যে দুই দফায় পণ্য পাবেন। প্রথম কিস্তির পণ্য পাবেন ২০ মার্চ থেকে। দ্বিতীয় কিস্তির পণ্য দেওয়া হবে রোজার মাঝামাঝি সময়ে।

এর আগে মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) সকা‌লে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জানান, স্বল্প আয়ের মানুষ যেন কম দামে পণ্য কিনতে পারে, সে জন্য ১ কোটি মানুষকে সরকার বিশেষ কার্ড দেবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে যখন পণ্যের দাম বেড়ে যায়, তখন আমাদের খুব বেশি কিছু করার থাকে না। কিছু তো কম্প্রোমাইজ করতে হয়।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমরা টার্গেট করেছি, ১ কোটি মানুষকে আমরা স্পেশাল কার্ড দেব। যেটা দিয়ে তারা ন্যায্যমূল্যে জিনিস কিনতে পারবেন। যে ৩৮ লাখকে আমরা টাকা দিচ্ছি তারা তো থাকবেই, তার বাইরে আরও ১ কোটি লোককে দেব। তা ছাড়া ৫০ লাখ মানুষকে একটি কার্ড দেওয়া আছে, যার মাধ্যমে তারা মাত্র ১০ টাকায় চাল কিনতে পারছেন।

সংবাদ সূত্র:  সময়ের কন্ঠস্বর

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ

এক কোটি ‘ফ্যামিলি কার্ডে’ টিসিবি পণ্য, বিক্রি শুরু ২০ মার্চ

পোস্ট করা হয়েছে : ০৭:৩২:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ মার্চ ২০২২
সাশ্রয়ীমূল্যে পণ্য বিক্রি করবে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে এ পণ্য কেনা যাবে।
৩ এপ্রিল থেকে দ্বিতীয় ধাপে সাশ্রয়ীমূল্যে ফ্যামিলি কার্ডধারীরা টিসিবির পণ্য কিনতে পারবেন।
উপকারভোগী নির্ধারণের ক্ষেত্রে স্থানীয় জনসংখ্যা, দারিদ্র্যের সূচক বিবেচনা করা হয়েছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় ৫৭ লাখ ১০ হাজার উপকারভোগীর তালিকা করা হয়েছে।
করোনাকালে দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নগদ সহায়তা দিতে যে তালিকা তৈরি করা হয়েছিল, তার মধ্য থেকে ৩০ লাখ পরিবার এ বিশেষ কার্ড পাচ্ছে।
এ কার্ডের মাধ্যমে একসঙ্গে পণ্য কিনতে পারবেন ঢাকা ও বরিশাল সিটি ছাড়া সারা দেশের ৮৭ লাখ ১০ হাজার মানুষ।
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এবং বরিশাল সিটি করপোরেশন ফ্যামিলি কার্ডের আওতার বাইরে থাকবে। ঢাকার দুই সিটির ১২ লাখ এবং বরিশালের ৯০ হাজার উপকারভোগী পরিবারকে টিসিবির ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে পণ্য কিনতে হবে।
 ২০ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রথমপর্বে এক কোটি উপকারভোগী পরিবারের মাঝে দুই লিটার সয়াবিন তেল (১১০ টাকা লিটার দরে), দুই কেজি চিনি (৫৫ টাকা দরে), দুই কেজি মসুর ডাল (৬৫ টাকা দরে)
 দ্বিতীয় ধাপে ৩ এপ্রিল থেকে এসব পণ্যের সঙ্গে আরও দুই কেজি ছোলা (প্রতি কেজি ৫০ টাকা) যুক্ত হবে।’
বিস্তারিত জানুন-দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় কিছু খাদ্য দ্রব্যের দাম বেড়েই চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন সীমিত আয়ের মানুষরা।

ওইসব সীমিত আয়ের মানুষ যেন কম দামে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয় করতে পারেন, সে জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে চাল, ডাল, চিনি, তেল ও পেঁয়াজের মতো কিছু পণ্য খোলাবাজারে বিক্রি করছে।

এক কোটি তালিকাভুক্ত পরিবারে ‘ফ্যামিলি কার্ডে’র মাধ্যমে আগামী রোববার (২০ মার্চ) থেকে পণ্য বিক্রি শুরু করতে যাচ্ছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)।

ঢাকা সিটি করপোরেশনের বাইরে সারা দেশে একযোগে চলবে এই কার্যক্রম।

টিসিবি জানিয়েছে, ইতিমধ্যে এক কোটি পরিবারের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়েছে।

টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টিসিবি বলছে, আগামী ২০ মার্চ থেকে ঢাকা সিটি করপোরেশনের বাইরে সারাদেশে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রম একযোগে (১ম পর্ব) শুরু হবে।

এ বিষ‌য়ে টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির গণমধ্যমকে ব‌লেন, আগামী ২০ মার্চ থেকে ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে ঢাকা সি‌টি‌র বাইরে টিসিবির পণ্য বিক্রি কার্যক্রমের প্রথম পর্ব শুরু হ‌বে। ফ্যামিলি কার্ড জেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সরকার প্র‌তি‌নি‌ধি ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার ও ওয়ার্ড কাউন্সিলররা দি‌চ্ছেন।

টি‌সি‌বি সূ‌ত্রে জানা গে‌ছে, ফ্যামিলি কার্ড দিয়ে ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে একজন ক্রেতা ৫৫ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ ২ কেজি চিনি, ৬৫ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মসুর ডাল, ১১০ টাকা দরে ২ লিটার সয়াবিন তেল ও ৩০ টাকা কেজি দ‌রে ২ থেকে ৫ কেজি পেঁয়াজ কিনতে পারবেন।

কারা পাচ্ছেন ‘ফ্যামিলি কার্ড’?

সূত্র জানায়, করোনাকালে প্রধানমন্ত্রীর নগদ অর্থ সহায়তা পেয়েছেন ৩৮ লাখ ৫০ হাজার সুবিধাভোগী। তাদের সবাই এ ‘ফ্যামিলি কার্ডে’র আওতাভুক্ত হচ্ছেন। এর সঙ্গে নতুনভাবে যুক্ত হয়েছে আরও ৬১ লাখ ৫০ হাজার পরিবার।

কী কী পণ্য পাওয়া যাবে ফ্যামিলি কার্ডে এবং দাম কত?

টিসিবি জানিয়েছে, ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে একসঙ্গে দুই লিটার ভোজ্যতেল, দুই কেজি চিনি, দুই কেজি ছোলা, দুই কেজি মসুর ডাল ও পাঁচ কেজি পেঁয়াজের প্যাকেট দেওয়া হবে।

প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১১০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, মসুর ডাল ৬৫ টাকা, পেঁয়াজ ৩০ টাকা দরে বিক্রি করবে টিসিবি। তবে ছোলার দাম এখনও নির্ধারণ করা হয়নি।

একজন কার্ডধারী কতবার পণ্য পাবেন? 

প্রত্যেক কার্ডধারী রোজার আগে এবং রোজার মধ্যে দুই দফায় পণ্য পাবেন। প্রথম কিস্তির পণ্য পাবেন ২০ মার্চ থেকে। দ্বিতীয় কিস্তির পণ্য দেওয়া হবে রোজার মাঝামাঝি সময়ে।

এর আগে মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) সকা‌লে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে জানান, স্বল্প আয়ের মানুষ যেন কম দামে পণ্য কিনতে পারে, সে জন্য ১ কোটি মানুষকে সরকার বিশেষ কার্ড দেবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে যখন পণ্যের দাম বেড়ে যায়, তখন আমাদের খুব বেশি কিছু করার থাকে না। কিছু তো কম্প্রোমাইজ করতে হয়।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমরা টার্গেট করেছি, ১ কোটি মানুষকে আমরা স্পেশাল কার্ড দেব। যেটা দিয়ে তারা ন্যায্যমূল্যে জিনিস কিনতে পারবেন। যে ৩৮ লাখকে আমরা টাকা দিচ্ছি তারা তো থাকবেই, তার বাইরে আরও ১ কোটি লোককে দেব। তা ছাড়া ৫০ লাখ মানুষকে একটি কার্ড দেওয়া আছে, যার মাধ্যমে তারা মাত্র ১০ টাকায় চাল কিনতে পারছেন।

সংবাদ সূত্র:  সময়ের কন্ঠস্বর