ঢাকা ০২:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনামঃ
আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ নয়নতারা মহিলা সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে দোয়েল মহিলা উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত শ্যামনগরে হরিণের মাংস সহ আটক দুই সাতক্ষীরা সাস্থ্য উন্নয়ন কমিটির বর্ধিত সভায় ২৬ অক্টোবর খুলনা রোড মোড় মানব বন্ধনের সিদ্ধান্ত খুলনা প্রেসক্লাবে ক্রীড়া ও সংস্কৃতি উপ-পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জে জাতীয় ইঁদুর দমন অভিযান অনুষ্ঠিত  কালিগঞ্জে তরুন দলের কমিটি গঠন সভাপতি সুলতান,সম্পাদক আলতাপ পানি নিষ্কাশনে ইউএনও,র প্রাণপণ চেষ্টা অব্যহত তালার তেঁতুলিয়া ইউনিয়ন আবারও পানিবন্ধী বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ সঃ কে কটুক্তির প্রতিবাদে রূপসা বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

পশ্চিম বাংলার পৌরসভা নির্বাচনে জয়জয়কার মমতার তৃনমূল দলের

  • Sound Of Community
  • পোস্ট করা হয়েছে : ০৬:১০:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ২৯৭ জন পড়েছেন ।

কলকাতা থেকে  মনোয়ার ইমাম:
গত ১২,তারিখে, পশ্চিম বাংলার শিলিগুড়ি ও আসানসোল ও চন্দননগর এবং কলকাতার পাশে বিধাননগর পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এবং আজ তার গননা শুরু হতেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে একের পর এক পৌরসভার দখল নিতে শুরু করে। এবং যতদিন শেষ হতে চলেছে ততই বাড়ছে তৃনমূল দলের জয়ের ব্যাবধান। আসানসোল পৌরসভার মোট ১০৯,সিট, তার মধ্যে ৯০,সিট, দখল করতে চলেছে তৃনমূল দল। এবং পশ্চিম বাংলার উত্তরে শিলিগুড়ি পৌরসভার মোট সিটের মধ্যে ৩৭,সিট, দখল করে নিয়েছে তৃনমূল দল। এবং হুগলির চন্দননগর এবং কলকাতার পাশে বিধাননগর পৌরসভার দখল নিয়েছে তৃনমূল দল। এখন পর্যন্ত যা ফলাফল আসছে তাতে বি জে পি কে দুরমুশ করে এককভাবে ক্ষমতা দখল করতে চলেছে চার টি পৌরসভা। তবে অনেক পিছনে ফেলে বিজেপি কিছু যায়গায় লজ্জা বাচতে কিছু আসন পেয়েছে। তবে এবারের পৌরসভার নির্বাচনে বামফ্রন্ট কিছু আসন পেলেও তারা ভোট বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। সেই দিক থেকে দেখতে গেলে ধুয়ে মুছে যাওয়া ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের দল শিলিগুড়ি এবং আসানসোল ও কলকাতার পাশে বিধাননগর পৌরসভায় তারা খাতা খুলেছে। তবে ভোটের হার তেমন বাড়তে পারেনি। আজকের জয় কে পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন সাধারণ মানুষের জয় এবং বি জে পি প্রতি সাধারণ মানুষের ঘৃণ্যার বহিপ্রকাশ ঘটেছে ভোটের বাক্সে। আগামী ২০২৩,শে, পশ্চিম বাংলা থেকে বিজেপি কে মুছে ফেলতে দলের নেতা ও কর্মীদের কোমর বেঁধে মাঠে নামতে আহবান জানান। তবে পশ্চিম বাংলার বিরোধী দলের নেতা ও বিজেপি নেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী বলেন পশ্চিম বাংলার পৌরসভার ভোটে সাধারণ মানুষের গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়া কে হত্যা করছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ও তার তৃনমূল দলের সদস্যরা। ভোট লুঠের মধ্যে দিয়ে তৃনমূল দল পৌরসভার ক্ষমতা দখল করছে।এবং পশ্চিম বাংলায় গনতন্ত্র নেই বলে মনে করেন।।

Tag :
রিপোর্টার সম্পর্কে

Sound Of Community

জনপ্রিয় সংবাদ

আসুন সবাই মিলে আমাদের সমস্যা আমরাই সমাধান করি নবাগত জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ

পশ্চিম বাংলার পৌরসভা নির্বাচনে জয়জয়কার মমতার তৃনমূল দলের

পোস্ট করা হয়েছে : ০৬:১০:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২২

কলকাতা থেকে  মনোয়ার ইমাম:
গত ১২,তারিখে, পশ্চিম বাংলার শিলিগুড়ি ও আসানসোল ও চন্দননগর এবং কলকাতার পাশে বিধাননগর পৌরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এবং আজ তার গননা শুরু হতেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে একের পর এক পৌরসভার দখল নিতে শুরু করে। এবং যতদিন শেষ হতে চলেছে ততই বাড়ছে তৃনমূল দলের জয়ের ব্যাবধান। আসানসোল পৌরসভার মোট ১০৯,সিট, তার মধ্যে ৯০,সিট, দখল করতে চলেছে তৃনমূল দল। এবং পশ্চিম বাংলার উত্তরে শিলিগুড়ি পৌরসভার মোট সিটের মধ্যে ৩৭,সিট, দখল করে নিয়েছে তৃনমূল দল। এবং হুগলির চন্দননগর এবং কলকাতার পাশে বিধাননগর পৌরসভার দখল নিয়েছে তৃনমূল দল। এখন পর্যন্ত যা ফলাফল আসছে তাতে বি জে পি কে দুরমুশ করে এককভাবে ক্ষমতা দখল করতে চলেছে চার টি পৌরসভা। তবে অনেক পিছনে ফেলে বিজেপি কিছু যায়গায় লজ্জা বাচতে কিছু আসন পেয়েছে। তবে এবারের পৌরসভার নির্বাচনে বামফ্রন্ট কিছু আসন পেলেও তারা ভোট বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। সেই দিক থেকে দেখতে গেলে ধুয়ে মুছে যাওয়া ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের দল শিলিগুড়ি এবং আসানসোল ও কলকাতার পাশে বিধাননগর পৌরসভায় তারা খাতা খুলেছে। তবে ভোটের হার তেমন বাড়তে পারেনি। আজকের জয় কে পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন সাধারণ মানুষের জয় এবং বি জে পি প্রতি সাধারণ মানুষের ঘৃণ্যার বহিপ্রকাশ ঘটেছে ভোটের বাক্সে। আগামী ২০২৩,শে, পশ্চিম বাংলা থেকে বিজেপি কে মুছে ফেলতে দলের নেতা ও কর্মীদের কোমর বেঁধে মাঠে নামতে আহবান জানান। তবে পশ্চিম বাংলার বিরোধী দলের নেতা ও বিজেপি নেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী বলেন পশ্চিম বাংলার পৌরসভার ভোটে সাধারণ মানুষের গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়া কে হত্যা করছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ও তার তৃনমূল দলের সদস্যরা। ভোট লুঠের মধ্যে দিয়ে তৃনমূল দল পৌরসভার ক্ষমতা দখল করছে।এবং পশ্চিম বাংলায় গনতন্ত্র নেই বলে মনে করেন।।